,

এমপি কেয়া চৌধুরীর গাড়ি চালক ও পিএস এর উপর হামলার ঘটনায় নবীগঞ্জের রাজনৈতিক মহলসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা

প্রেস বিজ্ঞপ্তি ॥ মধ্যরাতে একদল দুর্বৃত্ত কর্তৃক হবিগঞ্জ ও সিলেট জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি অ্যাডভোকেট আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরীর গাড়ি চালক ও তার পিএসকে মারধোরের ঘটনার তীব্র ক্ষোভ, নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন নবীগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ফজলুল হক চৌধুরী সেলিম, বাংলাদেশ পুজা উদযাপন পরিষদ নবীগঞ্জ উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও নবীগঞ্জ বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি সুখেন্দু রায় বাবুল, নবীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু সিদ্দিক, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পৌর প্যানেল মেয়র শাহ রিজভী আহমেদ খালেদ, নবীগঞ্জ পৌর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গৌতম রায়, নবীগঞ্জ রামকৃষ্ণ সেবা সংঘের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ডাঃ ননী গোপাল নাথ, উপজেলার ২নং ইউপি আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আখতারুজ্জামান ছোবা, ৭নং ইউপি আওয়ামীলীগের সভাপতি বজলুর রহমান, ৮নং ইউপি আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল হেকিম, ৬নং ইউপি আওয়ামীলীগের সভাপতি নুর মিয়া, সাধারণ সম্পাদক কামাল হাসান চৌধুরী, পৌর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, ৩নং ওয়ার্ডের সভাপতি ছালিক মিয়া, নবীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিষ্ণু পদ রায়, ৭নং ইউপি বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি ভানু লাল দাস, ৭নং ইউপি যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান, ৩নং ইউপি পুজা উদযাপন কমিটির সভাপতি প্রভাষক নিপেশ সূত্রধর, সাধারণ সম্পাদক বাপ্পী সরকার, ১নং ইউপি পুজা উদযাপন কমিটির সভাপতি নারায়ন দাশ, বিজয় রায়, ১নং ইউপি আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি শৈলেন্দ্র দাশ রানু, ৭নং ইউপি আওয়ামীলীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরু মিয়া, আওয়ামীলীগ নেতা অলিউর রহমান, আওয়ামীলীগ নেতা ছোরাব মিয়া, যুবলীগ নেতা জিলু মিয়া, আওয়ামীলীগ নেতা লেবু আহমেদ জেবু, ধনঞ্জয় দেবনাথ। উল্লেখ্য, গত রবিবার দিবাগত রাত প্রায় ১২টার দিকে এমপি কেয়া চৌধুরীর পুরান মুন্সেফী এলাকাস্থ ভাড়া বাসা সুরেন্দ্র ভবনের সামনের রাস্তায় কেয়া চৌধুরীকে নামিয়ে গাড়ী থেকে মালামাল বাসায় নিয়ে যাচ্ছিল গাড়ির চালক সুরুজ মিয়া। এ সময় আসামী কয়ছর ও ফরহাদের সাথে রাস্তায় গাড়ী রাখা নিয়ে তার তর্কবিতর্ক হয়। এক পর্যায়ে কয়ছর ও ফরহাদসহ ৭/৮ জনের একদল যুবক তাকে মারপিট করে এবং প্রাণনাশের হুমকি দেয়। এ সময় চালকের চিৎকার শুনে এমপি কেয়া চৌধুরীর পিএস এগিয়ে এলে তাকেও মারপিট করে হামলাকারীরা। এই হামলাকে এমপি কেয়া চৌধুরীর বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র বলে মনে করছেন বিবৃতিদাতারা। তারা এঘটনার সাথে জড়িতদের অতিসত্বর আইনের আওতায় এনে দৃষ্ঠান্তমুলক শাস্তির দাবী জানান।


     এই বিভাগের আরো খবর