হবিগঞ্জ আসছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা, দেশরতœ, তিন বারের প্রধানমন্ত্রীর শুভাগমনের সুসংবাদে হবিগঞ্জের ৮টি উপজেলায়ই চলছে সাজ সাজ রব। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হবিগঞ্জের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে যেসব কর্মসূচী উদ্বোধন ও ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন করবেন তার যথাযথ বাস্তবায়ন হলে সিলেট বিভাগে হবিগঞ্জ একটি উন্নত জেলা হিসাবে পরিচিতি লাভ করবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে হবিগঞ্জ আনয়নের প্রধান উদ্যোক্তা প্রধানমন্ত্রীর প্রিয় ভাজন ব্যক্তিত্ব সিলেট বিভাগে সব চেয়ে বেশী সংখ্যক ভোটে দ্বিতীয় বারের মত নির্বাচিত, হবিগঞ্জ উন্নয়নের রূপকার হবিগঞ্জ এর কৃতি সন্তান জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও হবিগঞ্জ-লাখাই নির্বাচনী এলাকার সাংসদ জনাব আলহাজ্ব এডভোকেট মোঃ আবু জাহির। তারই ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হবিগঞ্জের মাটিতে পদার্পন করবেন এবং সরেজমিনে হবিগঞ্জের বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কার্যক্রম পর্যবেক্ষন করবেন, হবিগঞ্জের এই প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ অতি কাছ থেকে বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যাকে এক নজর দেখতে পারবেন। এই আনন্দ, আকাঙ্খা আর অধীর আগ্রহ নিয়ে মানুষ অপেক্ষার দিন গুনছে। একদিকে মানুষ প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাচ্ছে অপর দিকে সাংসদ আবু জাহিরকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছে। তার সুযোগ্য নেতৃত্বে হবিগঞ্জ আজ শিল্প নগরীতে পরিনত হচ্ছে এবং হবিগঞ্জের মাটি আওয়ামীলীগের ঘাটি হিসাবে পরিচিতি লাভ করছে। আজ হবিগঞ্জের সর্বস্তরের মানুষ হবিগঞ্জ-লাখাই নির্বাচনী এলাকার সাংসদ জনাব আলহাজ্ব এডভোকেট মোঃ আবু জাহিরের নেতৃত্ব, ব্যক্তিত্ব, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও কার্যক্ষমতা সর্বোপরি জনসেবার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে অতি নিকট ভবিষ্যতে একজন মন্ত্রী হিসাবে হবিগঞ্জ বাসির মুখ উজ্জল করবে বলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট আবেদন জানাচ্ছি এবং অতি স্বল্প সময়ে যেন আমরা মন্ত্রী হিসাবে সংর্বধনা দিতে পারি এই প্রত্যাশা রাখছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হবিগঞ্জের জনগণের এই প্রত্যাশার অবশ্যই মূল্যায়ন করিবেন। কেননা জনাব মোঃ আবু জাহির ছাত্র জীবন থেকেই ছাত্রলীগের একনিষ্ট কর্মী হিসাবে খ্যাত। রাজনীতিতে আওয়ামীলীগের সকল আন্দোলনেই তিনি বলিষ্ট ভূমিকা পালন করেছেন। দলের প্রতি অনুগত্য শ্রদ্ধা, শৃংখলা বজায় রেখে হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগকে সুসংগঠিত করেছেন। তাই হবিগঞ্জ তথা আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় পর্যায়ে তার গ্রহন যোগ্যতা রয়েছে বিধায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জনাব মোঃ আবু জাহিরকে মন্ত্রীত্ব প্রদানে বিবেচনা করবেন।