,

শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ডতবে শিক্ষক যদি বেঁকে যায় তা হলে শিক্ষা রক্ষা হবে কিভাবে? বানিয়াচং প্রতিনিধি \ শিক্ষাই জাতীর মেরুদন্ড এই মেরুদন্ডের শিক্ষক যদি বেঁকে যায় তা হলে শিক্ষা রক্ষা হবে কিভাবে? বক্তারপুর আবুল খায়ের উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজের শিক্ষক আইয়ুব আলী শিক্ষকতাকে ফাঁকি দিয়ে সর্বক্ষনিক বইয়ের ব্যবসাকে প্রাধান্য দিচ্ছে। এমনকি শিক্ষক আইয়ুব আলীর বিরুদ্ধে কেউও মুখ খোলার সাহস পাচ্ছে না। তাহার খুটির জোর কোথায়? জানা যায় তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ তিনি ঐ স্কুল এন্ড কলেজে সাধারণ বিজ্ঞান বিষয় নিয়ে শিক্ষকতা করে আসিতেছেন। পাশা-পাশি বিভিন্ন ক্লাসে ক্লাস করতে যেয়ে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বিভিন্ন ভাবে প্রলোভন দিয়ে তাদের কাছ থেকে নোট গাইড ক্রয় করতে হবে। নইলে পরিক্ষায় ভাল রেজাল্ট করতে পারবে না বলে তাদের কে বলেন। বিদায় ছাত্র-ছাত্রীরা বাধ্য হয়ে শিক্ষক আইয়ুব আলীর কাছ থেকে বই ক্রয় করতে হয়। এমনকি কোসিং বানিজ্য’ই তার পেশা হিসেবে অগ্রাধিকার দিচ্ছে তিনি। তেমে নেই তার ঐ পেশা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঐ স্কুল এন্ড কলেজের এক ছাত্রী প্রতিনিধিকে জানান শিক্ষক আইয়ুব আলী আমাদের কাছ থেকে বই এবং গাইড ক্রয় করতে হবে বলেছেন। তারা উত্তরে জানান আমরা বাজারের বিভিন্ন লাইব্রেরী থেকে বই ক্রয় করে আনব। এখানে আমাদের প্রাপ্য কমিশন পাব। এ ব্যপারে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক খলিলুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন- এ ব্যপারে আমি উনাকে বই বিক্রয় না করা জন্যে বলেছি, কিন্তু স্বরজমিনে দেখা যাচ্ছে তিনি বই বিক্রয় করেই আসছেন। এছারা সদ্য গঠিত অভিভাবক প্রতিনিধি ইয়াওর মিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিষয়টি আমি দীর্ঘদিন আগেও শুনেছি এমনকি শিক্ষদের সাথে আলাপ-আলোছনা ও করা হয়েছে ঐ শিক্ষক যেন বই ও গাই বিক্রয় না করেন। তারপর ও তিনি কোন কথাই শুনতে নারাজ। বিদ্যাংগুলি দেখিয়ে দেদারছে বই বিক্রয় করে আসিতেছেন। এ ব্যপারে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের নজর দেয়ার দাবি জানিয়েছেন এলাকার সচেতন মহল।

শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ডতবে শিক্ষক যদি বেঁকে যায়
তা হলে শিক্ষা রক্ষা হবে কিভাবে?
বানিয়াচং প্রতিনিধি \ শিক্ষাই জাতীর মেরুদন্ড এই মেরুদন্ডের শিক্ষক যদি বেঁকে যায় তা হলে শিক্ষা রক্ষা হবে কিভাবে? বক্তারপুর আবুল খায়ের উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজের শিক্ষক আইয়ুব আলী শিক্ষকতাকে ফাঁকি দিয়ে সর্বক্ষনিক বইয়ের ব্যবসাকে প্রাধান্য দিচ্ছে। এমনকি শিক্ষক আইয়ুব আলীর বিরুদ্ধে কেউও মুখ খোলার সাহস পাচ্ছে না। তাহার খুটির জোর কোথায়? জানা যায় তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ তিনি ঐ স্কুল এন্ড কলেজে সাধারণ বিজ্ঞান বিষয় নিয়ে শিক্ষকতা করে আসিতেছেন। পাশা-পাশি বিভিন্ন ক্লাসে ক্লাস করতে যেয়ে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বিভিন্ন ভাবে প্রলোভন দিয়ে তাদের কাছ থেকে নোট গাইড ক্রয় করতে হবে। নইলে পরিক্ষায় ভাল রেজাল্ট করতে পারবে না বলে তাদের কে বলেন। বিদায় ছাত্র-ছাত্রীরা বাধ্য হয়ে শিক্ষক আইয়ুব আলীর কাছ থেকে বই ক্রয় করতে হয়। এমনকি কোসিং বানিজ্য’ই তার পেশা হিসেবে অগ্রাধিকার দিচ্ছে তিনি। তেমে নেই তার ঐ পেশা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঐ স্কুল এন্ড কলেজের এক ছাত্রী প্রতিনিধিকে জানান শিক্ষক আইয়ুব আলী আমাদের কাছ থেকে বই এবং গাইড ক্রয় করতে হবে বলেছেন। তারা উত্তরে জানান আমরা বাজারের বিভিন্ন লাইব্রেরী থেকে বই ক্রয় করে আনব। এখানে আমাদের প্রাপ্য কমিশন পাব। এ ব্যপারে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক খলিলুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন- এ ব্যপারে আমি উনাকে বই বিক্রয় না করা জন্যে বলেছি, কিন্তু স্বরজমিনে দেখা যাচ্ছে তিনি বই বিক্রয় করেই আসছেন। এছারা সদ্য গঠিত অভিভাবক প্রতিনিধি ইয়াওর মিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিষয়টি আমি দীর্ঘদিন আগেও শুনেছি এমনকি শিক্ষদের সাথে আলাপ-আলোছনা ও করা হয়েছে ঐ শিক্ষক যেন বই ও গাই বিক্রয় না করেন। তারপর ও তিনি কোন কথাই শুনতে নারাজ। বিদ্যাংগুলি দেখিয়ে দেদারছে বই বিক্রয় করে আসিতেছেন। এ ব্যপারে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের নজর দেয়ার দাবি জানিয়েছেন এলাকার সচেতন মহল।


     এই বিভাগের আরো খবর