,

নবীগঞ্জ থানার ওসি এস.এম আতাউর রহমানের সততা ও দক্ষতায় দিন দিন আইন-শৃংখলার উন্নতি হচ্ছে

স্টাফ রিপোর্টার ॥ নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একজন  পুলিশই নয়, তিনি একজন ন্যায় বিচারক হিসেবে নবীগঞ্জবাসীর কাজ করিয়া আসিতেছেন। তাহার সততা ও দক্ষতায় দিন দিন আইনশৃংখলার উন্নতি হচ্ছে বলে সাধারন জনগন মনে করেন। তিনি নবীগঞ্জ উপজেলার জনপ্রতিনিধির পাশাপাশি  নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। যে কোন বড় দাঙ্গা, হাঙ্গামা সংগঠনের পূবেই তিনি ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে তাৎক্ষনিক মেধা ও কৌশল প্রয়োগ করে উত্তেজিত পরিস্থিতি শান্তি করিতে ভূমিকা রাখেন। গত অক্টোবর মাসে আলীপুর, তিমিরপুর ২৬ গ্রাম বনাম ২৮ গ্রামের জনগনের মধ্যে সিএনজি শ্রমিক, বাস শ্রমিক ও রসূলগঞ্জ বাজার ব্যবসায়ীদের মধ্যে ত্রিমুখী সংর্ঘষের ঘটনাটি নিজ উদ্যোগে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের জড়িত করে সমাধান করার প্রধান ভূমিকা রাখেন। আর এটা সামাজিক ভাবে নিরসন না করলে অনেক লোকের প্রানহানী ঘটনা ঘটতে পারতো এবং দাঙ্গা হাঙ্গামা লেগে থাকতো। নবীগঞ্জ উপজেলার আউশকান্দি-কুর্শি সিএনজি শ্রমিক, করগাও-নবীগঞ্জ সিএনজি শ্রমিকদের মধ্যে দীর্ঘদিনের  বিরোধ তিনি নিজ উদ্যোগে স্থানীয় এমপি এম এ মুনিম চৌধুরী, উপজেলা চেয়ারম্যান এড. আলমগীর চৌধুরীসহ জন প্রতিনিধির সম্মন্নয় করে সমাধান করেন। এছাড়া তিনি নবীগঞ্জ থানা যোগদান করার সময় কাবা শরিফের উপর হুলুমানের মুর্তি বসিয়ে  তার নিজ ফেইজবুকে আপলোড করে ইনাতগঞ্জের রজত। মুসলমান র্ধমীয় উপর আঘাত করার কারনে রজতের দোকান ভাংচুর, মানব বন্ধনসহ অনেক কর্মসূচি ঘোষনা করেন আলেম সমাজ ও ধর্মপ্রান মুসলমান। এটা তিনি নিজের দক্ষতায় ও জনপ্রতিনিধিদের সমন্নয়ে  পরিস্থিতি সামাল দিয়ে উত্তেজিত মুসল্লীদের শান্ত করে তাদের আস্থা অর্জন করেন। তার যোগদানের পর থেকেই নবীগঞ্জে চুরি, ডাকাতি, হাঙ্গা, দাঙ্গামা অন্যান্য অফিসারের চেয়ে কম বলে মনে করেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও রাজনীতিবিদরা। শীতকালীন সময়ে চুরি ডাকাতি প্রতিরুধে তিনি জনসাধারণের  জনমালে নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন ইউনিয়নে মতবিনিময় সভা, পুলিশ ও জনতার সমন্নয়ে নাইট পেট্রল কমিটি গঠন করেছেন। অতি সম্প্রতি তিনি পৌর এলাকার ছালামতপুর গ্রামের মুছা ও হেলালের বাড়ীর রাস্তা উনম্মুক্ত করিয়া শান্তির পথে  দুই পরিবারকে নিয়ে আসেন। ওমরপুর গ্রামের স্কুলের জায়গা নিয়ে বিরোধ সাবেক ও বর্তমান চেয়ারম্যানদের নিয়ে  সমাধান করে স্কুল প্রতিষ্টার প্রতি অনড় থেকে মিমাংসা উদ্দ্যেগ নেন। স্থানীয় সকল জনপ্রতিনিধি দলমত নির্বিশেষে ওসি এস এম আতাউর রহমানের উপর ন্যায় বিচারের আস্থা রাখেন। ্ওসি আতাউর রহমানের সাথে নবীগঞ্জের সার্বিব বিষয় নিয়ে কথা বললে তিনি বলেন যেহেতু আমি পুলিশের লোক  সেহেতু পুলিশের উপস্থিতি কারণে যাহাতে সহিংসতা বড় আকার ধারন না করে সেদিকে আমি গুরুত্ব সহকারে বিষয়টি বিবেচনা করে কখব পাওয়ার সাথে সাথে ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনার চেষ্টা করি। তিনি সব সময় চান নবীগঞ্জে পুলিশের প্রতি জনগনের আস্থা অটুট থাকুক এবং জনগন পুলিশের সেবা গ্রহন করে এলাকার শান্তি শৃংখলা বজায় রাখতে পুলিশ ভূমিকা আর আস্থাশীল করে তুলতে।


     এই বিভাগের আরো খবর