,

হবিগঞ্জে সর্বকালের বৃহৎ নাগরিক সংবর্ধনা

স্টাফ রিপোর্টার ॥ শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ হবিগঞ্জে যুগান্তকারী উন্নয়ন কার্যক্রম সম্পাদন করায় সদর-লাখাই আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব এডভোকেট মোঃ আবু জাহিরকে নাগরিক সংবর্ধনা করেছে হবিগঞ্জ নাগরিক সংবর্ধনা কমিটি। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে হবিগঞ্জ জালাল স্টেডিয়ামে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি’র বক্তৃতা করেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী এডভোকেট আনিসুল হক। অনুষ্ঠানে দেড় শতাধিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে সংবর্ধিত ব্যক্তিত্বকে ফুলের তোড়া দিয়ে বরণ করা হয়। এ সময় প্রধান অতিথি ও সংবর্ধিত ব্যক্তিত্বকে সম্মাননা ক্রেস্ট এবং পৃথক ফুলের তোড়া এবং উত্তরীয় প্রদান করেন আয়োজক কমিটির নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন। হবিগঞ্জে শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা, সদর হাসপাতালকে ২৫০ শয্যায় উন্নীতকরণ, বৃন্দাবন সরকারি কলেজে অনার্স-মাস্টার্স কোর্স চালু, একাধিক ভবন নির্মাণ, আধুনিক স্টেডিয়াম নির্মাণ, আধুনিক স্টেডিয়াম নির্মাণ, শায়েস্তাগঞ্জকে উপজেলায় উন্নীতকরণ, বলভদ্র সেতু নির্মাণ এবং শতভাগ বিদ্যুতায়নসহ যুগান্তকারী উন্নয়ন কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য তাকে এই সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার চায় বাংলাদেশের সমৃদ্ধি। এ সরকার কাজ করে জনগণের সমৃদ্ধির জন্য। আর বিএনপি জামায়াত ধ্বংসের রাজনীতিতে বিশ্বাসী। আমরা কল্পনাকে বাস্তবে রূপ দিতে জানি। পদ্মা সেতু নির্মাণের মাধ্যমে শেখ হাসিনা বুঝিয়ে দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা কি করতে পারেন। যেখানেই দেশরতœ শেখ হাসিনা হাত লাগান সেখানেই আসে সাফল্য। হবিগঞ্জে শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ এমপি আবু জাহিরের ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ডে আমি মুগ্ধ। আপনারা আজ তাকে তার কাজের জন্য যে স্বীকৃতি দিয়েছেন, এতে এমপি আবু জাহিরের দায়িত্ব আরো বেড়ে গেছে। হবিগঞ্জবাসীর উদ্দেশ্যে মন্ত্রী বলেন, হবিগঞ্জের জনগণ আজ যেভাবে এমপি আবু জাহিরকে হাত তুলে সমর্থন জানিয়েছেন এতে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। আপনারা যদি আবারো শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করেন এবং এডভোকেট মোঃ আবু জাহিরকে ভোট দেন তাহলে হবিগঞ্জের উন্নয়ন কেউ ঠেকাতে পারবে না। আপনাদের প্রতিনিধি এডভোকেট মোঃ আবু জাহিরকে যাতে মন্ত্রী পরিষদে স্থান দেন সে ব্যাপারে আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি সুপারিশ করব। এমপি আবু জাহির কখনো নিজের কাজের জন্য আমার কাছে যাননি। যখনই গিয়েছেন, হবিগঞ্জের জনগণের বৃহত্তর স্বার্থে। এ সময় তিনি হবিগঞ্জবাসীর আন্তরিকতার প্রসংশা করে বলেন, আপনাদের ভালবাসায় আমি মুগ্ধ। আমি আপনাদের পার্শ্ববর্তী এলাকার সন্তান। এমপি আবু জাহিরকে সাথে নিয়ে আপনাদের উন্নয়ন করে যেতে চাই। সর্বস্তরের জনতার সংবর্ধনায় সিক্ত এডভোকেট মোঃ আবু জাহির এমপি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে শিক্ষা নিয়ে আমি হবিগঞ্জবাসীর উন্নয়ন করে যাচ্ছি। ভবিষ্যতেও এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে কাজ করে যাব। তিনি আরো বলেন, আমার রাজনৈতিক জীবনের ৪০টি বছর কাটিয়েছি জনগণের সাথে। ভবিষ্যতেও জনকল্যাণে কাজ করে যেতে চাই। জেল-জুলুম-হুলিয়ার ষড়যন্ত্র আমাকে জনগণের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারেনি। এ সময় তিনি তাকে দেয়া কাজের এই স্বীকৃতিতে তিনি সর্বস্তরের জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি আরো বলেন, আমি হবিগঞ্জবাসীকে অবগত করতে চাই, আমাদের জেলার পার্শ্ববর্তী ৪টি জেলার কোনোটিতেই সরকারি মেডিকেল কলেজ নেই। এ সকল জেলাতে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী থাকা সত্ত্বেও তারা কিন্তু সরকারি মেডিকেল কলেজের স্বপ্ন দেখতে পারেননি। আমি আপনাদের ভালবাসা ও জননেত্রী শেখ হাসিনার আশির্বাদপুষ্ট হয়ে হবিগঞ্জবাসীকে শুধু মেডিকেল কলেজের স্বপ্নই দেখাইনি, তা আজ বাস্তবে রূপায়িত করেছি। শুধু তাই নয়, এটি জাতির জনকের পরিবারের কোনো সদস্যের নামে হবিগঞ্জের প্রথম প্রতিষ্ঠান। আগামীদিনে যখন মেডিকেল কলেজটি পূর্ণাঙ্গ রূপ পাবে তখন শুধু হবিগঞ্জ নয়, পার্শ্ববর্তী জেলাসহ সারা বাংলাদেশের মানুষ এর সুফল পাবে। হবিগঞ্জে চিকিৎসা ক্ষেত্রে যুগান্তকারী পরিবর্তন সাধিত হবে। বিদ্যুৎ-জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এমপি আবু জাহির আরো বলেন, হবিগঞ্জের বিদ্যুৎ ও খনিজ সম্পদের যথোপযুক্ত ব্যবহারের মাধ্যমে চট্টগ্রাম, গাজীপুর ও নারায়নগঞ্জের পর হবিগঞ্জ দেশের প্রধান শিল্পাঞ্চল। এতে হবিগঞ্জের ইমেজ যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে, তেমনি হবিগঞ্জের বেকার সমস্যা সমাধান হয়েছে। বলভদ্র নদীর উপর ব্রীজ নির্মাণের মাধ্যমে হবিগঞ্জের সাথে ঢাকার যোগাযোগ ব্যবস্থার আমূল উন্নতি সাধিত হয়েছে। আজ হবিগঞ্জ উন্নয়নের মহাসড়কে। গ্রহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এমপি আবু জাহির বলেন, আমি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর হবিগঞ্জ বৃন্দাবন সরকারি কলেজসহ অনেকগুলো কলেজে অনার্স কোর্স চালু করেছি। বৃন্দাবন সরকারি কলেজে মাস্টার্স ও প্রিলিমিনারী মাস্টার্স কোর্স চালু করেছি। শহরের প্রধান দু’টি স্কুলে ডাবল শিফট চালুর মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের আসন সংখ্যা দিগুণ করেছি। আমার নিজের উদ্যোগে ও সরকারের সহায়তায় অনেকগুলো কলেজ, হাইস্কুল ও প্রাইমারী স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছি। অনেক হাইস্কুলকে কলেজে রূপান্তর করেছি। যার মাধ্যমে হবিগঞ্জ আজ শিক্ষা-দীক্ষায় সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ভবিষ্যতে আমি হবিগঞ্জের প্রতিটি ইউনিয়নে অন্তত একটি করে কলেজ প্রতিষ্ঠা করবো। জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এমপি আবু জাহির বলেন, আওয়ামী লীগ মতায় আসে মানুষের ভাগ্যের উন্নয়নের জন্য। আর বিএনপি ক্ষমতায় আসে এতিমের টাকা আত্মসাত করার জন্য। আমি জননেত্রী শেখ হাসিনার আশির্বাদ নিয়ে আগামীতেও হবিগঞ্জবাসীর কথা জাতীয় সংসদে তুলে ধরতে চাই। এজন্য আপনাদের সমর্থন ও ভালবাসা আমার চলার পথের পাথেয়। আমি মৃত্যুর দোয়ার থেকে বেঁচে এসেছি। আপনাদের ভালবাসায় আজও বেচে আছি। আমার ব্যক্তিগত জীবনে চাওয়া-পাওয়ার কোনোকিছু নেই। আমার জীবনের একটিই ব্রত, জনগণের মুখে হাসি ফুটানো। আর আমি আপনাদের ভালবাসা নিয়ে বেঁচে থাকতে চাই। আজ হবিগঞ্জের সর্বস্তরের জনতা হবিগঞ্জ জালাল স্টেডিয়ামে উপস্থিত হয়ে আমার প্রতি যে ভালবাসা দেখিয়েছেন, আমি তার জন্য আপনাদের কাছে ঋণী। আমি সংবর্ধনা পাওয়ার জন্য উন্নয়ন কর্মকান্ড করিনি। তবে আজকের এই সংবর্ধনা আমাকে আরো দায়িত্ববান করলো। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. জহিরুল হক শাকিল ও কবি এবং নাট্যকার রুমা মোদকের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও ভাষা সৈনিক এডভোকেট সৈয়দ আফরোজ বখত। অনুষ্ঠানের শুরুতে সংবর্ধিত ব্যকিত্ত্ব এমপি আবু জাহির এর উদ্দেশ্যে মানপত্র পাঠ করেন কবি তাহমিনা বেগম গিনি। এমপি আবু জাহিরের সংক্ষিপ্ত জীবনী পাঠ করেন নাট্যকার রুমা মোদক। স্বাগত বক্তব্য রাখেন হবিগঞ্জ নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব ও হবিগঞ্জ প্রেসক্লাব সভাপতি মোহাম্মদ শাবান মিয়া। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন সাবেক সচিব বিডি মিত্র, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ আহমদুল হক, সাবেক পৌর  চেয়ারম্যান শহীদ উদ্দিন চৌধুরী, বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সুবীর নন্দী, মুক্তিযুদ্ধের সাব সেক্টর কমান্ডার মেজর (অবঃ) তাহের উদ্দিন আখঞ্জি, বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ঝুনা চৌধুরী, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি এডভোকেট আবুল খায়ের, হবিগঞ্জ জজকোর্টের পিপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি এডভোকেট সিরাজুল হক চৌধুরী, মার্চেন্ট এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি মোঃ রইছ মিয়া, নবীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট আলমগীর চৌধুরী, লাখাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট মুশফিউল আলম আজাদ, শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মোঃ ছালেক মিয়া ও হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি জগদীশ চন্দ্র মোদক, জেলা জাতীয়পার্টির সদস্য সচিব শংকর পাল, জেলা যুবলীগের সভাপতি আতাউর রহমান সেলিম প্রমুখ। অনুষ্ঠানের শুরুতেই পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন মাওলানা আমিনুল হক, গীতা থেকে পাঠ করেন পঙ্কজ ভট্টাচার্য্য ও পবিত্র বাইবেল থেকে পাঠ করেন রেবারেক্ট এডওয়ার্ড সাইমন সরকার। সংবর্ধনা মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ পরিচালক মোঃ সফিউল আলম, সরকারি বৃন্দাবন কলেজের অধ্য প্রফেসর মোঃ এলিয়াছ হোসেন, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট আফীল উদ্দিন, হবিগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি’র প্রেসিডেন্ট মোতাচ্ছিরুল ইসলাম, জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মোঃ সজিব আলী, সিনিয়র আইনজীবী ত্রিলোক কান্তি চৌধুরী বিজন, হবিগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট নিলাদ্রী শেখর পুরকায়স্থ টিটু, মিজানুর রহমান মিজান, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মশিউর রহমান শামীম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ সদস্য এডভোকেট সুলতান মাহমুদ, বাহুবল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল হাই, চুনারুঘাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবু তাহের, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট আব্দুল আহাদ ফারুক, মটর মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শড়খ শুভ্র রায়, রোটারিয়ান রেজাউল মোহিত খান, স্বদেশ বার্তার সম্পাদক মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, বিটিভি’র জেলা প্রতিনিধি মোঃ আলমগীর খান, রোটারিয়ান ডাঃ জমির আলী, জিপি-ভিপি এডভোকেট আব্দুল মোছাব্বির বকুল, প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট শাহ ফখরুজ্জামান, জীবন সংকেতের সভাপতি অনিরুদ্ধ কুমার ধর শান্তনু, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মোস্তফা কামাল আজাদ রাসেল, ইসতিয়াক রাজ চৌধুরী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুকিদুল ইসলাম মুকিদ, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাইদুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মহিবুর রহমান মাহী। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ও সংবর্ধিত ব্যক্তিত্বকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান, জেলা শিল্পকলা একাডেমি, জেলা ক্রীড়া সংস্থা, বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি, জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন, জেলা মটর মালিক গ্রুপ, বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ, বাংলাদেশ শিশু একাডেমি, হবিগঞ্জ প্রেসক্লাব, সুর বিতান, হবিগঞ্জ সাহিত্য পরিষদ, হবিগঞ্জ সাংস্কৃতিক পরিষদ, ইউনেস্কো কাব, জীবন সংকেত, খোয়াই থিয়েটার, বর্ণমালা খেলাঘর আসর, জেকে এন্ড এইচকে হাইস্কুল, হবিগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, হবিগঞ্জ হাইস্কুল এন্ড কলেজ, আলেয়া জাহির কলেজ, জহুর চান বিবি মহিলা কলেজ, এডভোকেট মোঃ আবু জাহির উচ্চ বিদ্যালয়, আলী ইদ্রিস হাইস্কুল, মদিনা কিন্ডার গার্টেন, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ব্যাংকার্স এসোসিয়েশন, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, মৌচাক সাহিত্য পরিষদ, বাংলাদেশ নৃত্য শিল্পী সংস্থা, নজরুল একাডেমি, জেলা মহিলা উন্নয়ন সমিতি, জাতীয় রবীন্দ্র সঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ, বাংলাদেশ পোস্টম্যান ডাক কর্মচারী ইউনিয়ন, মেজর জেনারেল এমএ রব গবেষনা পরিষদ, শায়েস্তাগঞ্জ থিয়েটার, দেশ নাট্যগোষ্ঠী, পথিক থিয়েটার, চারুকণ্ঠ, জাতীয় মহিলা সংস্থা, নারী উন্নয়ন ফোরাম, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, হবিগঞ্জ মুক্ত স্কাউট, সুন্দরম, আইডিয়াল ফ্রেন্ডস ক্লাব, শিশু সংকেত, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড, জাগ্রত সমাজকল্যাণ সংস্থা, ঐতিহ্য সাংস্কৃতিক কাব, শ্যামল ছায়া পরিবার, হবিগঞ্জ ডিবেটিং সোসাইটি, হৃদম শিল্পীগোষ্ঠী, গ্রীণ স্পোর্টিং কাব, মর্ডান কাব, শাপলা সংসদ, বিহঙ্গ সঙ্গীত নিকেতন, মাদক বিরোধী শক্তি, হবিগঞ্জ ফুটবল রেফারী এসোসিয়েশন, সন্ধান, হবিগঞ্জ, মোহনপুর সমাজকল্যাণ সংস্থা, জেলা ফুটবল এসোসিয়েশন, নাট্য নিকেতন, বামব, বাংলাদেশ লোক সাংস্কৃতিক ফোরাম, নৃত্য কুড়ি নৃত্যালয়, নৃত্যভূমি, সুর শিক্ষা সঙ্গীত বিদ্যালয়, বহুলা নৃত্য প্রাঙ্গণ, সুলতান মাহমুদপুর সমাজকল্যাণ যুব সংঘ, আনন্দ বাজার সাংস্কৃতিক পরিষদ, বাংলাদেশ সৈনিক সংস্থা, প্রতিভা সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী, বাঙ্গমাতা পরিষদ, সোনালী ব্যাংক প্রধান শাখা, সিএনজি মালিক সমিতি, ইমা মালিক সমিতি, যাত্রা সাহিত্য প্রকাশনা, বাংলাদেশ মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ এসোসিয়েশন, ফারিয়া হবিগঞ্জ, বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট সমিতি, হবিগঞ্জ কিটার গার্টেন ফোরাম, পোদ্দারবাড়ি বাজার কমিটি, বাংলাদেশ মানবাধিকার সোসাইটি, হবিগঞ্জ মার্চেন্ট এসোসিয়েশন, বাংলাদেশ ইমাম সমিতি, জেলা পরিষদ মেম্বারস এসোসিয়েশন, আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ, ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্ট এসোসিয়েশন, হবিগঞ্জ ডিস্ট্রিক্ট ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন ইউকে, শায়েস্তাগঞ্জ এসোসিয়েশন ইউকে, প্রবাসী কল্যাণ সমিতি সৌদিআরব, বাহুবল উপজেলা পরিষদ, হবিগঞ্জ জেলা কাজী সমিতি, যুক্তরাজ্য প্রবাসী নেতৃবৃন্দ, লন টেনিস কাব, পোল্ট্রি মালিক সমিতি, জেলা চাউল কল মালিক সমিতি, আমাদের অঙ্গীকার, প্রাইভেট গাড়ি মালিক সমিতি, বাংলাদেশ মসজিদ সমন্বয় সুন্নী সংগ্রাম পরিষদ, তারুণ্য সোসাইটি, তরফ সাহিত্য পরিষদ, জেলা বাউল সংস্কৃতি ফোরাম, ওসমানী স্মৃতি পরিষদ, বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার এসোসিয়েশন, বাধন বৃন্দাবন সরকারি কলেজ, হবিগঞ্জ ইট প্রস্থতকারক মালিক সমিতি, এক্স ক্যাডেট এসোসিয়েশনসহ প্রায় দেড় শতাধিক সংগঠন। সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষে জাতীয় ও স্থানীয় শিল্পীদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয় এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এতে সঙ্গীত পরিবেশন করেন উপ মহাদেশের প্রখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী হবিগঞ্জের কৃতি সন্তান সুবীর নন্দী, কোজআপ ওয়ান তারকা সালমা, চ্যানেল আই সেরাকণ্ঠ আশিক, চম্বাসহ সঙ্গীতশিল্পীরা। এর আগে এমপি আবু জাহিরের উন্নয়ন কর্মকান্ডের উপর সঙ্গীত পরিবেশন করেন হবিগঞ্জ শহরের সঙ্গীত শিল্পীরা।


     এই বিভাগের আরো খবর