,

মাদক যুবকদের ধ্বংস ও সমাজকে কুড়ে কুড়ে খাচ্চে -জেলা প্রশাসক মাহমুদুল কবীর মুরাদ

স্টাফ রিপোর্টার ॥ হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসক মাহমুদুল কবীর মুরাদ বলেছেন, জঙ্গীবাদ দমন ও মাদক দ্রব্য নিরোধে সকলকে সোচ্চার হতে হবে, ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। মাদক যুব সমাজকে শুধু ধ্বংসই নয় বরং  সমাজকেও কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে। অভিভাবকদের সচেতন হতে হবে, যুব সমাজকে মাদক থেকে দূরে রাখতে হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে হলে, প্রথমে নিজেকে ডিজিটাল হতে হবে। দেশ এখন দিন দিন উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। জনসাধারন সামনে সুন্দর ডিজিটাল দেশ দেখতে পাবে। সকলে মিলেমিশে কাজ করলেই আমাদের ডিজিটাল দেশ গড়া সম্ভব। তিনি আরও বলেন, শিক্ষার প্রতি প্রধানমন্ত্রী খুবই আন্তরিক, সরকার শিার উন্নয়নে কাজ করছে। অভিভাবকদের অবহেলায় যাতে কোন শিক্ষার্থী ঝড়ে না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। স্বাস্থ্য সমন্ধে সচেতন ও সকলকে সু-স্বাস্থ্যের অধিকারী হতে হবে। জলবন্ধতা একটি বড় সমস্যা, অনেকেই খাল-বিল দখল করে ভরাট করে নিয়েছেন। যারা খাল-বিল দখল করেছেন তাদেরকে উচ্ছেদ করতে হবে। সকলের সহযোগিতায় পূনরায় এসব খাল খনন করে জলাবদ্ধতা দূরীকরণ করতে হবে। শায়েস্তাগঞ্জে অনাকাড়িখত ঘটনায় এলাকার নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। শিক্ষার্থী চালক-যাত্রীসহ অনেকেই ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। যারা এ ঘটনার সাথে জড়িত তাদেরকে চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি গতকাল রবিবার দুপুরে সদর উপজেলার নিজামপুর ইউনিয়ন পরিষদে ‘জঙ্গীবাদ দমন, মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার, নারী ও শিশু নির্যাতন রোধ, যৌতুক রোধ ও মান সম্মত শিা বিষয়ে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। নিজামপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃ তাজ উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মর্জিনা বেগম, বানিয়াচং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আসাদুজ্জামান, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার নাঈমা খন্দকার, সদর উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর আবিদুর রহমান, আওয়ামীলীগ নেতা একেএম সুফি ও ইউনিয়ন সচিব মৃনাল কান্তি পাল। মোঃ মামুনুর রশিদের সঞ্চালনায় এতে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট মুরুব্বী মোঃ রফিক মিয়া, ইউপি সদস্য মোঃ আব্দুর রউফ, শফিক মিয়া, মোঃ বাবুল মিয়াা, শাহ মোঃ গিয়াস উদ্দিন, আব্দুল আওয়াল, সুহেল মিয়া, মধু মিয়া, চনু মিয়া, আব্দুস সামাদ, ছায়েরা খাতুন, রুবি আক্তার ও  মিনারা আক্তার প্রমূখ।


     এই বিভাগের আরো খবর