,

বাহুবলে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহালের দাবিতে স্মারকলিপি

বাহুবল প্রতিনিধি :: সারাদেশের ন্যায় বাহুবলে ৩০% মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহালসহ ১১ দফা দাবিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। গতকাল সোমবার দুপুর ১টায় বাহুবল উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড নেতৃবৃন্দ নির্বাহী অফিসার মোঃ জসীম উদ্দিনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে এ স্মারকলিপি প্রদান করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা ডেপুটি কমান্ডার মোঃ নূর মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাসিম, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের আহŸায়ক শামীম আহমেদ, যুগ্ম আহŸায়ক শামীনুর রহমান, সদস্য সচিব শেখ জমসেদ ও সদস্য আহাদ প্রমুখ। মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ কেন্দ্রীয় কমিটির প্যাডে দাখিলকৃত স্মারকলিপিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল, জামাত-শিবির, যুদ্ধাপরাধী এবং স্বাধীনতা বিরোধীদের সন্তান ও তাদের উত্তরসূরীদের সরকারি চাকুরিতে নিয়োগ দেয়া বন্ধ এবং যারা চাকুরীতে বহাল আছে তাদের তালিকা করে বরখাস্ত করা, যুদ্ধাপরাধী ও তাদের বংশধরদের সকল স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ও জামাত-শিবির স্বাধীনতা বিরোধীদের পরিচালিত প্রতিষ্ঠানসমূহ রাষ্ট্রের অনুকুলে বাজেয়াপ্ত, বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে কটাকারীদের বিরুদ্ধে পশ্চাতের “কলোকাষ্ট এ্যাক্ট বা জেনোসাইড ডিনায়েল ল” এর আদলে আইন করে রাষ্ট্রদ্রোহী, দেশদ্রোহী হিসেবে বিচার, কোটা সংস্কারের আন্দোলনে ছাত্র হত্যার গুজব ছড়িয়ে যারা উস্কানি দিয়ে এবং যারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিসির বাড়ীতে অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর করেছে তাদের চিহ্নিত করে কটোর শাস্তি, রাজাকারের পূর্ণাঙ্গ তালিকা তৈরী ও প্রকাশ করা, কোটা সংস্কার চাই, বিসিএস আওয়ার গোল, জাকির’স স্পেশাল বিসিএস ইত্যাদি ফেসবুক গ্রæপ পেইজে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কটুক্তিকারী এবং এসব পেইজ ও গ্রæপের এ্যাডিমিন এবং মডারেটরদের চিহ্নিত করে বিচার, সরকারি চাকুরির বয়সসীমা ৩৫ করা, মুক্তিযোদ্ধা সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান এবং মুক্তিযোদ্ধা পরিবার সুরা আইন প্রণয়ন, ২০১৩, ২০১৪ ও ২০১৫ সালে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি-জামাতের সন্ত্রাসীরা গণহত্যা ধর্ষণ ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করেছে এবং যারা আগুন সন্ত্রাস সমর্থন করেছে, স্পেশাল ট্রাইবুন্যাল গঠন করে তাদের বিচারের দাবি জানানো হয়।


     এই বিভাগের আরো খবর