,

মাধবপুরে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামী গ্রেফতার

সংবাদদাতা ॥ মাধবপুর উপজেলার দুর্র্ধষ ডাকাত টিপু হত্যার মূল হোতা মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত পলাতক আসামী এরশাদ আলী (৩৮) কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ কে এ আজমিরুজ্জামানের নেতৃত্বে এস.আই কামাল হোসেনসহ একদল পুলিশ সিলেট শহরের আখালিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে এরশাদ ডাকাতকে গ্রেফতার করে। এরশাদ উপজেলার আদাঐর ইউনিয়নের হালুয়াপাড়া গ্রামের মৃত নাযেব আলীর ছেলে। তার বিরুদ্ধে মাধবপুরসহ বিভিন্ন থানায় অর্ধশতাধিক ডাকাতি, চুরি, দষ্যতাসহ খুনের মামলা রয়েছে। ২০১১ সালে উপজেলা মনতলা মেরাশানী গ্রামের সিনিয়র সহকারী সচিব আশরাফুল রহমান নোমান ও সিনিয়র সহকারী সচিব ইমরুল মহসীন এর বাড়ীতে ডাকাতি করতে গিয়ে তাদের ভাই টিপু সুলাতান বাধা দিলে দূর্বত্তরা তাকে কুপিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় টিপুর স্ত্রী মামলা করলে হবিগঞ্জ বিচারিক আদালত এরশাদকে মৃত্যুদন্ডাদেশ প্রদান করেন। এরপর থেকেই এরশাদ আত্মগোপনে চলে যায়। অপর দিকে ধর্মঘর ইউনিয়নের নিজনগর গ্রাম থেকে আব্দুল মমিন মাষ্টারের ছেলে সানাউল হক নিরুকে গত রাতে মাধবপুর থানা পুলিশ গ্রেফতার করে। তার বিরুদ্ধে ডাকাতির ও ডাকাতির প্রস্তুতির মামলা রয়েছে। গতকাল রবিবার দুপুরে ছাতিয়াইন ইউনিয়নের শিমুলঘর এলাকা থেকে মৃত ইদ্রিছ মিয়ার ছেলে জসিম মিয়া(২৮)কে আটক করেন। তার বিরুদ্ধে ডাকাতিসহ ৭টি মামলা রয়েছে। এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ কে.এ. আজমিরুজ্জামান। এরশাদ ডাকাতকে গ্রেফতার করে। এরশাদ উপজেলার আদাঐর ইউনিয়নের হালুয়াপাড়া গ্রামের মৃত নাযেব আলীর ছেলে। তার বিরুদ্ধে মাধবপুরসহ বিভিন্ন থানায় অর্ধশতাধিক ডাকাতি, চুরি, দষ্যতাসহ খুনের মামলা রয়েছে। ২০১১ সালে উপজেলা মনতলা মেরাশানী গ্রামের সিনিয়র সহকারী সচিব আশরাফুল রহমান নোমান ও সিনিয়র সহকারী সচিব ইমরুল মহসীন এর বাড়ীতে ডাকাতি করতে গিয়ে তাদের ভাই টিপু সুলাতান বাধা দিলে দূর্বত্তরা তাকে কুপিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় টিপুর স্ত্রী মামলা করলে হবিগঞ্জ বিচারিক আদালত এরশাদকে মৃত্যুদন্ডাদেশ প্রদান করেন। এরপর থেকেই এরশাদ আত্মগোপনে চলে যায়। অপর দিকে ধর্মঘর ইউনিয়নের নিজনগর গ্রাম থেকে আব্দুল মমিন মাষ্টারের ছেলে সানাউল হক নিরুকে গত রাতে মাধবপুর থানা পুলিশ গ্রেফতার করে। তার বিরুদ্ধে ডাকাতির ও ডাকাতির প্রস্তুতির মামলা রয়েছে। গতকাল রবিবার দুপুরে ছাতিয়াইন ইউনিয়নের শিমুলঘর এলাকা থেকে মৃত ইদ্রিছ মিয়ার ছেলে জসিম মিয়া(২৮)কে আটক করেন। তার বিরুদ্ধে ডাকাতিসহ ৭টি মামলা রয়েছে। এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ কে.এ. আজমিরুজ্জামান।


     এই বিভাগের আরো খবর