,

চুনারুঘাটের সাতছড়িতে কলেজ ছাত্রীকে গণধর্ষণ মামলার আসামী ফজলু ওই দিন সিলেটে ছিল বলে পরিবারের দাবী

সংবাদদাতা ॥ চুনারুঘাট উপজেলার সাতছড়িতে কলেজ ছাত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগে ৫ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। ওই মামলায় সিলেটে কর্মরত ফজলুর রহমান নামের এক যুবককেও ৩ নাম্বার আসামী করা হয়েছে। ওই দিন ফজলুর রহমান সিলেটের একটি ফ্যাক্টরীতে কর্মরত ছিল বলে দাবী করেছে তার পরিবার। এছাড়া আসামী ফজলুর রহমান মামলার বাদী ও অন্যান্য আসামীদের চিনেন না বলে জানান। এমনকি বাদী বা অন্যান্য আসামীদের সাথে ফজলুর রহমানের কোন দিন কথোপকথন ও দেখা হয়নি। মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ৭ জানুয়ারী মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় চুনারুঘাট সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে ধর্ষণ করা হয় জনৈক কলেজ ছাত্রীকে। মামলার প্রথম আসামী শামীম আহদ মামুনসহ আরো ৫ জন তাকে ধর্ষণ ও ধর্ষণের কাজে সহযোগিতা করেছে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়। ঘটনার পরদিন বুধবার হবিগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এ মামলাটি দায়ের করেন হবিগঞ্জ পৌরসভার রাজনগর এলাকার ফেরদৌস মিয়ার কলেজ পড়ুয়া কন্যা। ওই মামলায় বানিয়াচং উপজেলার মথুরাপুর গ্রামের মৃত আব্দুল হান্নানের পুত্র ফজলুর রহমান (২৪) কে ৩নং আসামী হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ওই দিন ফজলুর রহমান তার কর্মস্থল সিলেটের সোনার বাংলা ফুড প্রোডাক্টে কর্মরত ছিলেন বলে তার স্বজনরা জানান। এ ব্যাপারে ফজলুর রহমান জানান, সে ওই দিন ঘটনাস্থলে থাকা দূরের কথা হবিগঞ্জেই ছিলেন না। তার কর্মস্থল সিলেটের সোনার বাংলা ফুড প্রোডাক্টের ফ্যাক্টরিতে প্রতিদিনের ন্যায় দায়িত্ব পালন করছিলেন। বাদী ও মামলার অন্যান্য আসামীদের সে ছিনেনও না বলে জানায়।


     এই বিভাগের আরো খবর