,

নবীগঞ্জের দীঘলবাক ইউনিয়নে মাদক ব্যবসার অভিযোগ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা

গত ২১ জুন ২০২০ইং www.dailyhabiganjshomoy.com পত্রিকায় নবীগঞ্জ উপজেলার ৪নং দীঘলবাক ইউনিয়নে আব্দুল বাহার (৩৮) নামের এক লোকের বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসা ও মাদক সেবনের অভিযোগ এনে নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নবীগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ বরাবর মাদক ব্যবসা ও মাদক সেবনের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন কারখানা গ্রামবাসীর পক্ষে মোঃ আব্দুল ছালিক। এতে আরও প্রায় ৫৫ জনলোক গ্রামবাসীর পক্ষে স্বাক্ষর করেছেন
মর্মে যে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে তা আমার দৃষ্টি গোছর হয়েছে। ওই সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে আমি একজন পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবী ও স্থানীয় বিচার-শালিষের মাধ্যমে নিষেধ করা হয়েছে যে আমার নিজ বাংলা ঘরে সপ্তাহে ২/৩ দিন মাদক সেবনের আসর বসাই এবং এলাকার লোকজন প্রতিবাদ করলে তাদের বিভিন্ন হুমকি দামকী ও ভয় ভীতি প্রদর্শন করি। এছাড়াও আমি নাকি সবসময় দেশিয় অস্ত্র-সন্ত্র নিয়ে চলাফেরা করি। আমাকে নিয়ে যে সংবাদগুলি প্রকাশ করা হয়েছে তা সম্পূর্ন মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন, মানহানীকর ও কাল্পনিক বটে। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে, কারখানা গ্রামের মোঃ আব্দুল ছালিক মিয়া, নান্দার মিয়া গংদের সাথে পূর্বে আমার মামলা মোকদ্দমা ছিল এবং বর্তমানেও মোঃ আব্দুল ছালিক গংদের সাথে জায়গা জমি নিয়ে আমার বিরোধ রয়েছে। গত ১৮ জুন ২০২০ইং আমার একটি নৌকা ভেঙ্গে পেলে আব্দুল ছালিক গং এবং আমার চাচা ফয়জুর রহমানের বেইল জাল সহ বাশ কুড়া ছিনিয়ে নিয়ে যায় তারা। এছাড়াও লন্ডন প্রবাসী আমার মামাতো ভাই হাজ্বী আব্দুল আজিজ, আব্দুল ওয়াদুদ, আব্দুল তাহিদ, আব্দুল হাই গংদের জায়গা ও জমিনের আইল ভাংগার প্রতিবাদ করায় তারা আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে মারধর করে। পরে গত ২০ জুন এলাকার লোকজন আমাকে নিষেধ করেন যে, আমি ও আমার ছেলে সন্তান এবং চাচাতো ভাই বোনসহ আমার আত্মীয় স্বজন যেন রাস্তায় দিয়ে চলাফেরা, সামাজিক উঠাবসা ও গরু ছড়ানো সহ সকল ধরনের চলাফেরা নিষেধ করেন মোঃ আব্দুল খালিছ গণ। আমি ওই মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই এবং একজন অসহায় সাধারণ মানুষ হিসেবে প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছি।

প্রতিবাদকারী
মোঃ আব্দুল বাহার

পিতা-মুতঃ আব্দুল হেকিম (মেম্বার)

সাং কারখানা, ৪নং দীঘলবাক, নবীগঞ্জ।


     এই বিভাগের আরো খবর