,

ইউনিয়নের তথ্য সেবা কেন্দ্রের উদ্যোক্তা মনসুর আহমেদ কর্তৃক গাছ কর্তনের ঘটনায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

সুমন আলী খান ॥ নবীগঞ্জ উপজেলায় এলজিইডির রাস্তার পার্শ্বে রোপনকৃত গাছ প্রভাব খাটিয়ে কেটে ফেলার ঘটনা দৈনিক হবিগঞ্জ সময় পত্রিকায় সংবাদটি
প্রকাশ হওয়ার পর বিভিন্ন মহলে দৌড়ঝাঁপ করছে গাছ কর্তনকারী। বিষয়টি নবীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আতাউল গণি ওসমানীর দৃষ্টি গোচর হলে তিনি তাৎক্ষনিক ভাবে আজ বৃহস্পতিবার সরজমিনে সহকারী কমিশনার অফিসের সার্ভেয়ার মোঃ অলি উল্লাহকে ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই ভূমির পরিসীমানা যাছাই-বাছাই করে রিপোর্ট প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন। সুত্রে প্রকাশ, নবীগঞ্জ উপজেলার দীঘলবাক ইউনিয়নের কামারগাঁও বাজার হতে দুর্গাপুর রাস্তার বনকাদিপুর নামক স্থানে এলজিইডি সড়কের পার্শ্বে গাছ স্থানীয় বনকাদিপুর গ্রামের মাওলানা জিল্লুর রহমানের পুত্র স্থানীয় দীঘলবাক ইউনিয়ন কার্যালয়ের তথ্য সেবা কেন্দ্রের উদ্যোক্তা  মনসুর আহমেদ প্রভাব খাটিয়ে বড় আকারের ৩টি (একটি বেলজিয়াম ও দুটি রেনটি) গাছ কেটে ফেলেন। এ ঘটনায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, আমরা জানি মনসুর আহমদ একজন সরকারের লোক। তাইন ইউনিয়ন অফিসও কাজ করইন, জনগণের কাজ করইন, তাইন ওই যদি ই-রকম কাজ করইন তে সাধারণ মানুষে আর কিতা করবও? এ সময় অন্যান্য লোকজন ক্ষোভ প্রকাশ করলে ও তার বিরুদ্ধে কেহ মুখ খুলে কথা বলার সাহস রাখেননি। এ ব্যাপারে নবীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) মোঃ আতাউল গনি ওসমানীর সাথে জানতে যোগযোগ করা হলে তিনি বলেন, এলজিইডির সড়কের পার্শ্বে রোপনকৃত গাছ যারা কেটেছে তারা অপরাধ করেছে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে। আজ ঘটনাস্থলে গিয়ে সার্ভেয়ার তদন্ত করে দেখবে ভূমি আসলে এলজিইডির না গাছ কর্তনকারীদের। যদি সড়কারের (এলজিইডির) রাস্তার পাশ্বের্র গাছ হয় তাহা হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।


     এই বিভাগের আরো খবর