,

এটিএম নূরুল ইসলাম খেজুরনবজাতক দৈনিক হবিগঞ্জ সময় ও আমার প্রত্যাশানবজাতক দৈনিক হবিগঞ্জ সময় ও আমার প্রত্যাশা এটিএম নূরুল ইসলাম খেজুরনবজাতক দৈনিক হবিগঞ্জ সময় ও আমার প্রত্যাশা

অল্প সময়ের মধ্যে তার অভীষ্ঠ লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে এ প্রত্যাশা অন্ততঃ আমার আছে। সেই ১৯৮২ সাল থেকে যখন সংবাদপত্র জগতে কাজ শুরু করি আজোবধি সংবাদপত্রের সাথে জড়িত আছি বিধায় আমার এ প্রত্যাশা বেশি কিছু চাওয়ার নয়। লক্ষ্য করছি পাঠক পত্রিকা কিনতে টাকার জন্য এখন কোন চিন্তাই করে না। তবে ভালো, বস্তুনিষ্ট ও সত্য খবর পড়ার পাঠক অনেক বেশি। দৈনিক “হবিগঞ্জ সময়” যদি তথ্য নির্ভর ও অনুসন্ধানী সংবাদ ও প্রতিবেদনের সন্ধান ও পরিবেশন করতে পারে সেটি হবে পত্রিকার নামকরনের সাথে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে বা পাল্লা দিয়ে চারিপাশের সমস্যা, সম্ভাবনা এবং মানুষের সুখ-দুঃখের কথা তুলে ধরতে পারলে পত্রিকাটি সহজেই পাঠকেরমন জয় করতে পারবে এ প্রত্যাশা রইলো দৈনিক হবিগঞ্জ সময়-এর অভিভাবকদের কাছে।লেখক ঃ দৈনিক খবর, যুগভেরী, প্রতিদিনের বাণী’র নবীগঞ্জ প্রতিনিধি ও সভাপতি নবীগঞ্জ প্রেসক্লাব।
“সময়” মানে “দৈনিক হবিগঞ্জ সময়” একটি পত্রিকার নাম। আজ থেকে ওই নবজাতকের যাত্রা শুরু হলো নবীগঞ্জ থেকে। একটি উপজেলা থেকে দৈনিক পত্রিকা প্রকাশনার দায়িত্ব নেয়া বড় দুঃসাহসিকতা। নয়া পত্রিকার সম্পাদক বড় ভাই মোঃ আলাউদ্দিন এর অনুরোধে লিখতে হচ্ছে। কিন্তু কি লিখবো? নিজেকে প্রশ্ন করে সঠিক দিক নির্দেশনা পাচ্ছিনা। তবে অত্যন্ত- কঠিন সময়ে “দৈনিক হবিগঞ্জ সময়” যাত্রা শুরু করছে যখন দেশে-বিদেশে নানা বিতর্ক, নানা সমস্যা। শিশু পত্রিকাটি আজ জন্ম নিচ্ছে। একজন সংবাদকর্মি হিসেবে এতে যতটুকু গর্ববোধ করছি তার চেয়ে বেশি চিন্তিত এই কারনে যে বর্তমান দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির সময়ে দৈনিক “হবিগঞ্জ সময়” তার যাত্রা অব্যাহত রাখতে পারা নিয়ে। তবে পত্রিকার সম্পাদকীয় নীতি যদি কোন মহলের প্রতি ক্ষোদ্ধ কিংবা বিরাগভাজন না হয়ে উদার, সহনশীল ও প্রকৃত সংবাদ যাচাই-বাছাই সাপেক্ষে সংবাদ পরিবেশনের নীতিতে এগিয়ে চলে তাহলে দৈনিক “হবিগঞ্জ সময়” পাঠক মনে ঠাঁই করে নিতে পারবে। বস্তুনিষ্ট সংবাদ পরিবেশন হচ্ছে সংবাদপত্রের মূখ্য দায়িত্ব ও কর্তব্য। এ দায়িত্ব নিঃস্বার্থ ভাবে চালিয়ে যেতে পারলে সর্বমহলে দৈনিক “হবিগঞ্জ সময়” সমাদ্রিত হবে এটা নিশ্চিত ভাবে বলা যায়। হবিগঞ্জ জেলা থেকে এখন প্রতিদিন বেশ কয়েকটি দৈনিক পত্রিকা নিয়মিত বের হচ্ছে। তুলনামূলকভাবে নবীগঞ্জে স্থানীয় ও জাতীয় দৈনিকের প্রচার সংখ্যা ভালো। অর্থাৎ নবীগঞ্জে সংবাদপত্রের পাঠক সংখ্যা বেশি। এটা অবশ্যই আশার কথা। সে হিসেবে পাঠক মনের গ্রহনযোগ্যতা অর্জন করতে পারলে দৈনিক “হবিগঞ্জ সময়” অল্প সময়ের মধ্যে তার অভীষ্ঠ লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে এ প্রত্যাশা অন্ততঃ আমার আছে। সেই ১৯৮২ সাল থেকে যখন সংবাদপত্র জগতে কাজ শুরু করি আজোবধি সংবাদপত্রের সাথে জড়িত আছি বিধায় আমার এ প্রত্যাশা বেশি কিছু চাওয়ার নয়। লক্ষ্য করছি পাঠক পত্রিকা কিনতে টাকার জন্য এখন কোন চিন্তাই করে না। তবে ভালো, বস্তুনিষ্ট ও সত্য খবর পড়ার পাঠক অনেক বেশি। দৈনিক “হবিগঞ্জ সময়” যদি তথ্য নির্ভর ও অনুসন্ধানী সংবাদ ও প্রতিবেদনের সন্ধান ও পরিবেশন করতে পারে সেটি হবে পত্রিকার নামকরনের সাথে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে বা পাল্লা দিয়ে চারিপাশের সমস্যা, সম্ভাবনা এবং মানুষের সুখ-দুঃখের কথা তুলে ধরতে পারলে পত্রিকাটি সহজেই পাঠকেরমন জয় করতে পারবে এ প্রত্যাশা রইলো দৈনিক হবিগঞ্জ সময়-এর অভিভাবকদের কাছে।
লেখক ঃ দৈনিক খবর, যুগভেরী, প্রতিদিনের বাণী’র নবীগঞ্জ প্রতিনিধি ও সভাপতি নবীগঞ্জ প্রেসক্লাব।


     এই বিভাগের আরো খবর