,

আলমপুর গ্রামের পঞ্চায়েতী ভূমি ভূয়া বায়া সাজাইয়া রেজিষ্ট্রারীর পায়তারা

সংবাদদাতা ॥ নবীগঞ্জ উপজেলার আউশকান্দি ইউ/পি’র আলমপুর গ্রামে অবস্থিত আলমপুর বড়বিল নামে পরিচিত বিলটি আলমপুর গ্রামের ফখরুল ইসলামের প্রচেষ্টার ফলে ৬নং সায়রতে অন্তর্ভুক্ত হয়। অন্তর্ভুক্ত হওয়ার ফলে নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় থেকে তিন বৎসরের জন্য ইজারা প্রদান করা হয়। বাংলার সন ১৪২৪ হইতে ১৪২৬ বাংলা পর্যন্ত ফরিদপুর শাপলা মৎসজীবি সমবায় সমিতিকে। প্রতি বৎসর সরকারী রাজস্বখাতে ৭৪,০০০ (চুয়াত্তর হাজার) টাকা করে তিন বছরে ২,২২০০০ (দুই লক্ষ বাইশ হাজার) টাকা রাজস্ব আদায় করার লক্ষ্যে। জেলা প্রসাশকের পক্ষ থেকে ও নবীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় থেকে ফরিদপুর শাপলা মৎসজীবি সমবায় সমিতিকে ইজারা প্রদান করা হয়। নবীগঞ্জ উপজেলার ৫নং আউশকান্দি ইউ/পি’র অন্তগত আলমপুর মৌজার ১৯৬২ইং সালের ২৮নং সত্ব মামলায় পঞ্চায়েতীর পক্ষে গোচর ডিগ্রি হয়। যাহা অধ্যাবদি পর্যন্ত আলমপুর গ্রামের পঞ্চাতির গোচর ভূমি বিদ্যমান আছে। কিন্তু সেটেলমেন্ট জরিপ কালিন সময়ে উক্ত ডিগ্রির কাগজাত মাঠ জরিপে না দর্শানোর ফলে অহেতুক ভাবে ভিন্ন ভিন্ন ব্যাক্তির নামে পতিত শ্রেণী উল্লেখে রেকর্ড হয়। কিন্তু আর এস নকসায় আলাদা আলাদা করে কোনো প্লট অঙ্কিত করা হয় নাই। ইদানিং স্থানীয় কিছু কুচক্রি মহল ও ভূমি খেকো আলমপুর মৌজার যার আর.এস. জেএল নং ১২২, আর.এস দাগ নং ২৩২নং দাগের ভূমির ভূয়া বায়া সাজাইয়া রেজিষ্ট্রারী করার পায়তারা করিতেছে। তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উর্ধতন কর্তৃপক্ষের সু-দৃষ্টি কামনা করেছেন আলমপুর গ্রামের লোকজন।


     এই বিভাগের আরো খবর