,

চেক জালিয়াতিসহ কোটি টাকা আত্বসাতের অভিযোগ রয়েছে একাধিক মামলা ।। নবীগঞ্জে চেক জালিয়াতি মামলার পলাতক আসামী জাপা নেতা হায়দার মিয়া গ্রেফতার স্টাফ রিপোর্টার ॥ নবীগঞ্জে চেক জালিয়াতি মামলার গ্রেফতারী পরোওয়ানাভূক্ত পলাতক আসামী জাতীয় পার্টির নেতা হায়দার মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার নবীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের বড় আলীপুর গ্রামের মৃত ছমর উদ্দিনের পুত্র জাতীয় পার্টিতে সদ্য যোগদানকারী মোঃ হায়দর মিয়া (৪৫) কে গতকাল শনিবার বিকালে নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ সড়কের রসুলগঞ্জ বাজার থেকে নবীগঞ্জ থানার এস.আই মোবারক হোসেন তাকে গ্রেফতার করেন। সূত্রে জানা যায়, ঢাকার নিজাম উদ্দিন নামের জনৈক ব্যক্তি বনানী থানায় (২য় পৃষ্টায় দেখুন) চেক জালিয়াতির মামলা দায়ের করলে বিজ্ঞ আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করেন। দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর গতকাল তাকে গ্রেপ্তার করে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ। তার বিরুদ্ধে প্রতারনার একাধিক মামলা রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। এদিকে বিভিন্ন সূত্রে জানাগেছে, নবীগঞ্জ শহরের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোঃ আবুল হোসেন তার কাছে ৪০ লক্ষ টাকা পেতেন। বিষয়টি শালিস বৈঠকে ২৫ লক্ষ টাকা দেয়ার অঙ্গীকার করে ৫ টি চেক প্রদান করলেও হায়দার মিয়ার দেয়া একাউন্টে কোন টাকা না থাকায় ৫টি চেকই ডিজ অনার হওয়ায় মোঃ আবুল হোসেন হায়দার মিয়ার বিরুদ্ধে ৫টি চেক ডিজ অনার মামলা দায়ের করেন। এছাড়া ব্যবসায়ী আবুল হোসেনের একটি লুসিডা গাড়ীও হায়দার মিয়া আটকে রেখেছেন। নবীগঞ্জ পৌর এলাকার গয়াহরি গ্রামের অমিরন দাশ নামের এক ব্যক্তির ৭৭ লক্ষ টাকা আত্বসাৎ করে তাকে পথে বসিয়ে দেয়ারও অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। অমিরন দাশ তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করেছেন বলেও জানা গেছে। বাসদ নেতা চৌধুরী ফয়সল শোয়েবের ১২ লক্ষ টাকা, হায়দার মিয়ার গ্রামের ছাদিক মিয়ার ৭ লক্ষ টাকা, রাজাবাদ গ্রামের শামসুল আলম অনুর ২ লক্ষ টাকাসহ অসংখ্য মানুষের কাছে ইট বিক্রি করার নামে কোটি টাকা আত্বসাতের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

Haydor
স্টাফ রিপোর্টার ॥ নবীগঞ্জে চেক জালিয়াতি মামলার গ্রেফতারী পরোওয়ানাভূক্ত পলাতক আসামী জাতীয় পার্টির নেতা হায়দার মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার নবীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের বড় আলীপুর গ্রামের মৃত ছমর উদ্দিনের পুত্র জাতীয় পার্টিতে সদ্য যোগদানকারী মোঃ হায়দর মিয়া (৪৫) কে গতকাল শনিবার বিকালে নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ সড়কের রসুলগঞ্জ বাজার থেকে নবীগঞ্জ থানার এস.আই মোবারক হোসেন তাকে গ্রেফতার করেন। সূত্রে জানা যায়, ঢাকার নিজাম উদ্দিন নামের জনৈক ব্যক্তি বনানী থানায় (২য় পৃষ্টায় দেখুন) চেক জালিয়াতির মামলা দায়ের করলে বিজ্ঞ আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করেন। দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর গতকাল তাকে গ্রেপ্তার করে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ। তার বিরুদ্ধে প্রতারনার একাধিক মামলা রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। এদিকে বিভিন্ন সূত্রে জানাগেছে, নবীগঞ্জ শহরের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোঃ আবুল হোসেন তার কাছে ৪০ লক্ষ টাকা পেতেন। বিষয়টি শালিস বৈঠকে ২৫ লক্ষ টাকা দেয়ার অঙ্গীকার করে ৫ টি চেক প্রদান করলেও হায়দার মিয়ার দেয়া একাউন্টে কোন টাকা না থাকায় ৫টি চেকই ডিজ অনার হওয়ায় মোঃ আবুল হোসেন হায়দার মিয়ার বিরুদ্ধে ৫টি চেক ডিজ অনার মামলা দায়ের করেন। এছাড়া ব্যবসায়ী আবুল হোসেনের একটি লুসিডা গাড়ীও হায়দার মিয়া আটকে রেখেছেন। নবীগঞ্জ পৌর এলাকার গয়াহরি গ্রামের অমিরন দাশ নামের এক ব্যক্তির ৭৭ লক্ষ টাকা আত্বসাৎ করে তাকে পথে বসিয়ে দেয়ারও অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। অমিরন দাশ তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করেছেন বলেও জানা গেছে। বাসদ নেতা চৌধুরী ফয়সল শোয়েবের ১২ লক্ষ টাকা, হায়দার মিয়ার গ্রামের ছাদিক মিয়ার ৭ লক্ষ টাকা, রাজাবাদ গ্রামের শামসুল আলম অনুর ২ লক্ষ টাকাসহ অসংখ্য মানুষের কাছে ইট বিক্রি করার নামে কোটি টাকা আত্বসাতের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।


     এই বিভাগের আরো খবর