,

ইনাতগঞ্জকে উন্নয়ন বঞ্চিত করার জন্য রাকিলকে দায়ী করেছেন এলাকাবাসী

স্টাফ রিপোর্টার ॥ সিলেট-হবিগঞ্জ সংরক্ষিত আসনের এমপি আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরীর নিকট ইনাতগঞ্জ ইউনিয়নের প্রজাতপুর গ্রামের একটি রাস্তা পরিদর্শন করার জন্য এলাকাবাসী দাবীর প্রেক্ষিতে এলাকায় গেলেও ইউপি আওয়ামীলীগ এর সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাংবাদিক রাকিল হোসেনের আপত্তির কারণে এমপি কেয়া চৌধুরী রাস্তা পরিদর্শনে না যাওয়াকে কেন্দ্র করে এলাকার লোকজন ও রাকিল সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিলে এমপি কেয়া চৌধুরী ইনাতগঞ্জ গেলেও প্রজাতপুর গ্রামের রাস্তা পরিদর্শনে যাননি। এ ঘটনায় ইনাতগঞ্জকে উন্নয়ন বঞ্চিত করার জন্য রাকিলকে দায়ী করেছেন এলাকাবাসী। সূত্রে জানাযায়, ইনাতগঞ্জ ইউনিয়নের প্রজাতপুর গ্রামের রাস্তা উন্নয়নের জন্য ইনাতগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামীলী নেতা ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক ইউপি সদস্য আছাব উল্লাহর উদ্যোগে লন্ডন প্রবাসী দিলবার হোসেনের বাড়ীতে এক উঠাঁন বৈঠকের আয়োজন করা হয়। গত বুধবার বেলা ১১ টায় অনুষ্ঠিত হবার কথা ছিল। কিন্তু সকাল থেকেই ইনাতগঞ্জ আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রজাতপুর গ্রামের রাকিল হোসেন ও তার সমর্থকরা ওই উঠাঁন বৈঠব বা রাস্তা পরিদর্শন হতে দেবে না মর্মে প্রচার করলে উভয় পক্ষের মধ্যে দেখা দেয় উত্তেজনা। এনিয়ে উভয় পক্ষে ইট পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনাও সংগঠিত হয়। এতে ৭/৮ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। অপর একটি সূত্রে জানাযায়, রাকিল হেসেন গং ও লন্ডন প্রবাসী দিলবার মিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক বিরোধ চলে আসছে। এ বিরোধের কারণেও এ ঘটনা সংঘটিত হতে পারে বলে অনেকেই মনে করেন। খবর পেয়ে ইনাতগঞ্জ ফাঁিড়র ইনচার্জ পরিদর্শক সামছুদ্দিন খাঁনের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করেন। এ ব্যাপারে সাংবাদিক রাকিল হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন আমি উন্নয়নে বাধা দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। এ বিষয়ে এলাকার রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দসহ সকল মানুষ অবগত রয়েছেন এবং এলাকার উন্নয়নে আমি কাজ করে যাচ্ছি।


     এই বিভাগের আরো খবর