,

“নবীগঞ্জে সরকারী রাস্তা দখল করে গেইট নির্মাণ” সংক্রান্ত প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদের প্রতিবাদ ও তার ব্যাখ্যা

গত ১০ মে দৈনিক হবিগঞ্জ সময় পত্রিকায় “নবীগঞ্জে সরকারী রাস্তা দখল করে গেইট নির্মাণ” সংক্রান্ত প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা” শীর্ষক প্রকাশিত প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যার আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। কথিত  ব্যক্তি  সত্য প্রকাশিত সংবাদের  যে প্রতিবাদ করেছেন তা লজ্জা জনক ও হাস্যকর বটে। বলতে গেলে পাগলের প্রলাপ ছাড়া কিছুই নয়। তবে না বললেই নয় কথায় আছে না চুরের মার বড় গলা, নিজের দোষ অন্যের গায়ে চাপিয়ে দেওয়াই তাদের কাজ। বিগত তিন যুগ ধরে এই রাস্তাটি বন্ধ করে দেওয়ার জন্য একটি কুচক্রী মহল তৎপর হয়ে লেগেছে। সরকারি খতিয়ান ভুক্ত ভূমির উপর দিয়ে তিন যুগ ধরে এই রাস্তাটি বিদ্যমান ১৯৮৬ইং তারিখে এই রাস্তাটি বিজ্ঞ জজ আদালতে ডিগ্রী প্রাপ্ত হয়  মামলা নং ৫৩/৮৬। ১৯৯৫ সালে এই রাস্তাটি সেটেলমেন্ট জরিপে রেকর্ড ভুক্ত হয়। উনাদের প্রতিবাদের ভাষায় প্রমাণ হয় কথিত ব্যক্তি গন সরকারী আইন, কোর্টের রায় কিছুই  মানেন না এটা আপনারা-ই বিবেচনা করবেন।  মিথ্যা বাদী লোকের  কাছে সব কিছুই মিথ্যা বলে বিবেচ্য হয়। ছোট লোক থেকে বড় হলে তার মন ছোট-ই থেকে যায়। সমাজ সেবক কাজের কথা বলেছেন। কুর্শি বায়তুল আমান মসজিদটি এই গ্রামের মৃত ছুরাব মিয়া উনার নিজ ভুমিতে গ্রামের পঞ্চাতকে নিয়ে নির্মাণ করেছেন।  প্রতিবাদী ব্যক্তি যে দাবী করিতেছেন উনার জায়গায় মসজিদ হয়েছে? আসলে এই গ্রামের মধ্যে এই ব্যক্তি একজন মিথ্যা বাদী, পর সম্পদ লোভী ও দুর্নীতি বাজ হিসাবে পরিচিত। তিনি চেয়েছিলেন এই মসজিটি উনার জায়গায় হউক কিন্তু গ্রামের মুরব্বীগণ উনার জায়গা গ্রহণ করেন নাই। কারণ- তিনি একজন দুষ্কৃত কারি লোক। এই গ্রামে একটি কুর্শি কমিউনিটি ক্লিনিক রয়েছে এই ক্লিনিকের জায়গাটা আমার বাবার কাছ থেকে নিয়ে ছিলেন মৃত ছুরাব মিয়ার জন্য গ্রামের কয়েকজন মুরব্বী মিলে। কিন্তু এই কথিত ব্যক্তি ছুরাব মিয়ার কাছ থেকে এই জায়গা জোর পূর্বক দখল করে নিয়ে নেয় এবং ওই জায়গায় ক্লিনিক হয়। এছাড়াও গ্রামের অনেক লোকের টাকা আত্মসাৎ করেছেন তিনি। সত্য প্রমানিত হবেই। এই গ্রামের মানুষের সব জানা আছে। ইনশাল্লাহ সব পাপের পায়শ্বিত্য হবে কোর্টে রায়ের মাধ্যমে।
প্রতিবাদকারী
গ্রামবাসীর পক্ষে
হারুন আহমদ চৌধুরী
কুর্শি, নবীগঞ্জ।


     এই বিভাগের আরো খবর