,

এক যুগেও উদ্ধার হয়নি বাওয়ানী টি এস্টেট’র আত্মসাতকৃত টাকা

সংবাদদাতা : বাহুবল পাবলিক লাইব্রেরির সেক্রেটারি ফয়সল আহমেদ সুহেলের নিকট থেকে এক যুগের অধিক সময়েও রাবার বিক্রির টাকা উদ্ধার করতে পারেনি বাওয়ানী টি এস্টেট লিমিটেড। অবশেষে উক্ত আত্মসাতকৃত টাকা উদ্ধারে বাহুবল মডেল থানা পুলিশের সহায়তা চেয়েছেন ইমাম বাওয়ানী টি এস্টেট লিমিটেডের সহকারি মহাব্যবস্থাপক ফখরুল ইসলাম। গত ৫ সেপ্টেম্বর লিখিত এ অভিযোগটি দায়ের করেন। আবেদন সূত্রে জানা যায়, উপজেলার শেওড়াতুলী গ্রামের বাসিন্দা ডা. আব্দুল মালেকের পুত্র বর্তমান বাহুবল সদরের হামিদনগর আবাসিক এলাকায় বাসিন্দা বাহুবল পাবলিক লাইব্রেরির সেক্রেটারি ফয়সল আহমেদ সুহেল বিগত ২০০৪ সালের ২৯ ডিসেম্বর ইমাম বাওয়ানী টি এস্টেট লিমিটেড থেকে ১৯শ কেজি রাবার ক্রয় করেন। ওই সময় রাবারের ৩১ হাজার ২শ ২৫ টাকা বকেয়া থাকে। বাওয়ানী কর্তৃপক্ষ দীর্ঘদিন থেকে পাওনা টাকা উদ্ধারে সমাজপতিসহ বাহুবল বাজার কমিটির সাবেক আহŸায়ক ও সাতকাপন ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আব্দাল মিয়ার দারস্থ হন। প্রতিবারই সুহেল ঐ টাকা পরিশোধ করতে কালপেন করতে থাকেন। এমনকি বাহুবল সদরে একাধিক সালিশ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এরপরও সুহেল রাবার ক্রয়ের ঐ টাকা পরিশোধ করেননি। এতে নিরুপায় হয়ে ইমাম বাওয়ানী টি এস্টেট লিমিটেডের সহকারি মহাব্যবস্থাপক মোঃ ফকরুল ইসলাম গত ০৫ সেপ্টেম্বর কোম্পানির পাওনা টাকা উদ্ধারে বাহুবল মডেল থানার অফিসার ইনচার্জের নিকট পুলিশের সহায়তা কামনা করেছেন। এ নিয়ে বাহুবলে তোলপাড় শুরু হয়েছে। বিষয়টি বাহুবল মডেল থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) গোলাম দস্তগীর নিশ্চিত করে বলেছেন, এ ব্যাপারে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেয়া হবে।


     এই বিভাগের আরো খবর