,

আদালতে মামলা চলমান থাকা সত্ত্বে ইনাতগঞ্জে প্রভাব খাটিয়ে গাছ কেটে সাবাড় করার অভিযোগ

সংবাদদাতা :: নবীগঞ্জ উপজেলায় অসহায় মনে করে এক পরিবারকে আশ্রয় দেয়ায় এখন ওই পরিবারটি উল্টো হয়রানি করছে এক নিরিহ পরিবারকে। এমনকি বিজ্ঞ আদালতে উচ্ছেদ মামলা চলমান থাকার পর ও প্রভাব খাটিয়ে নিরিহ লোকের রোপনকৃত গাছ কেটে সাবাড় করার অভিযোগ উঠেছে। সুত্রে প্রকাশ, নবীগঞ্জ উপজেলার ইনাতগঞ্জ ইউনিয়নের মোকামপাড়া গ্রামের মৃত ঠাকুর উল্লা পার্শ্ববর্তী দরবেশপুর গ্রামের তার প্রতিবেশী অসহায় তোয়াজ উল্লাকে ঘর নির্মান করে তার বাড়িতে আশ্রয় দিয়েছিলেন। তিনি মারা যাবার পর তোয়াজ উল্লার পুত্রগন নির্মানকৃত ঘর-বাড়ি তাদের দাবি করায় তাদের মধ্যে চরম বিরোধ দেখা দেয়। এতে মৃত ঠাকুর উল্লার পুত্র মোঃ ছায়েদ আলী বাদী হয়ে সহকারী জজ আদালত হবিগঞ্জ উচ্ছেদ মোকদ্দমা ৯৮/১৭ ইং দায়ের করেন। মামলা চলমান থাকার পর ও প্রভাব খাটিয়ে মৃত তোয়াজ উল্লার পুত্র কামাল হোসেন ওরফে আতাউর রহমান তার লোকজন মোকামপাড়া গ্রামের লোকজনদের সমন্বয়ে গত ৭ই নভেম্বর মৃত ঠাকুর উল্লার পুত্র মোঃ ছায়েদ আলীর কয়েকটি রেনটি গাছ কেটে ফেলে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মৃত ঠাকুর উল্লার পুত্র মোঃ ছায়েদ আলী জানান, দয়া করে তার পিতা তোয়াজ উল্লাকে ঘর নির্মান করে পরিবার নিয়ে চলার ব্যবস্থা করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর পুত্রগন ঘর-বাড়ি তাদের দাবি করলে আদালতের আশ্রয় নিয়েছেন তিনি। কিন্তু এর পর ও প্রভাব খাটিয়ে বড় আকারের গাছ কেটে সাবাড় করছে কামাল হোসেন ওরফে আতাউর রহমান গংরা। এমনকি তাকে বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি দিয়ে আসছে তারা। অচিরেই তিনি আইনের আশ্রয় নিবেন বলে জানান।


     এই বিভাগের আরো খবর