,

যারা বেঈমানী করেছে তাদের নামের তালিকা তারেক রহমানের টেবিলে- আলহাজ্ব জি.কে গউছ

সংবাদদাতা ॥  নবীগঞ্জ  বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবকদল উপজেলা ও পৌর শাখার উদ্যোগে  নির্বাচন পরবর্তী কর্মী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শনিবার সকাল ১১ টায় নবীগঞ্জ শহরের হাজারী কমিউনিটি সেন্টারে ২নং বড় ভাকৈর পশ্চিম ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আশিক মিয়ার সভাপতিত্বে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান সেফু ও পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নাজমুল ইসলামের যৌথ পরিচালনায় প্রধান অথিতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জি.কে গউছ। বিশেষ অথিতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক এ্যাড. নুরুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র নেতা সরফরাজ চৌধুরী, সৈয়দ মতিউর রহমান পেয়ারা, আজিজুর রহমান জামাল, আব্দুর রহমান, আমীর হুসেন। এছাড়া অন্যান্যর মধ্যে বক্তব্য রাখেন  রজব আলী, সফিউল আলম, এবাদুর রহমান ধারা, তোফাজ্জুল হোসেন, কউসর আহমেদ, গোলাম নবী তালুকদার, আবু ইউসুপ, তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী, নাসিম আহমদ চৌধুরী, বয়েত উল্লাহ, মোস্তাহীদ আহমেদ, প্রভাষক নুরুল আমীন, আঃ আহাদ চৌধুরী, হাজ্বী আঃ রব, মজিদুল করিম মজিদ, নুরুল গনি সোহেল, গোলাম ইয়াজ দানি শামিম, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জালাল আহমেদ, যুগ্ম সম্পাদক সফিকুর রহমান সিতু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম, জেলা জাসাসের সভাপতি মিজানুর রহমান, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক হারুনুর রশিদ, সাবেক পৌল ছাত্রদলের সভাপতি মোশাহিদুল আলম মুরাদ, জুবায়ের আহমেদ সুমন, সানোয়ার খান, আঃ শহিদ, নবীগঞ্জ উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সোহেল আহমেদ রিপন, জাহাঙ্গীর চৌধুরী, নুরুল আমিন, জয়নাল আবেদিন, আল আমিন, মীর বাচ্চু, জামাল আহমেদ, শাহ মোস্তাহিদ আলী, শাহেদ আহমেদ, জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ জিল্লুুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক রুবেল আহমেদ চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম সুহেল, নবীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদল নেতা ফুয়াদ হাসান রাজন, নবীগঞ্জ সরকারি কলেজ ছাত্রদলের আহবায়ক অলিউর রহমান অলি, জেলা ছাত্রদলের সহ-সাধারন সম্পাদক শাহিন তালুকদার, জসিম আহমেদ, কপিল আহমেদ, হুমায়ুন আহমেদ, জিয়াউর রহমান জিয়া, জাকারিয়া আহমেদ, সুলতান আহমেদ তারেক, লেবু মিয়া, শাহ রাজু, সোয়েদ আহমেদ, সরওয়ার আহমেদ জেসন, অনির্বান নাগ, সাইফুর রহমান বাবু, মুমিন তালুকদার, হুমায়ুন কবির মুরাদ। প্রধান অথিতির বক্তব্যে আলহাজ্ব জি.কে গউছ বলেন, গত নির্বাচনে বিএনপির সাথে যারা বেঈমানী করেছেন ধানের শীষের পক্ষে যারা কাজ করেননি, দেশনেত্রী গনতন্ত্রের জননী বেগম খালেদা জিয়াকে জেলে রেখে যারা দলীয় কর্মসূচি পালন করেননি তাদের নামের তালিকা দেশ নায়ক তারেক রহমানের টেবিলে জমা রয়েছে তাদের বিরোদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দলীয় মনোনয়ন দেওয়ার পর আমাদের জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ ফয়সল আহমেদ, কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক ডাঃ সাখাওয়াত হুসেন জীবন ও শেখ সুজাত সহ দেশের অনেক নেতারা মনোনয়ন পাননি তখন সবার মনেই দুঃখ ছিল পরে আমাদের নেতা তারেক রহমান সবার সাথে কথা বলে বলেছিলেন যদি দল বাঁচে তাহলে আপনার অস্থিত্ব থাকবে, এখন চিন্তা একটাই আমাদের নেত্রী জেলে দেশের এই কান্তি লগ্নেœ বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি করা অত্যান্ত জরুরি সবাই ধানের শীষের হয়ে কাজ করুন, এই কথা যারা শুনেছে তাদের ভবিষ্যত টা খুব ভালো কাটবে আশা করি, আর যারা এই কথা শুনেননি মনে রাখবেন তাদের সামনের দিন খুব একটা ভলো কাটবে না। দলের পদ পদবি ব্যবহার করবেন দলীয় কর্মসূচি পালন করবেন না, নিজে মামলা থেকে বেঁচে থাকবেন আর মামলা হবে সাধারণ কর্মীর উপর তারা জেলে কারাবরণ করবে আবার কর্মীমূল্যায়ন করবেন না তা আর হবে না। সভার শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন মাওঃ শুয়েবুর রহমান চৌধুরী। আলোচনা শেষে নির্বাচন পূর্ববর্তী ও পরবর্তীকালে সকল কারাবরণ কারী নেতা কর্মীদের ফুলের মালা দিয়ে বরণ করা হয়।


     এই বিভাগের আরো খবর