,

হবিগঞ্জে আটক রশিদের আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি

নিজস্ব প্রতিনিধি ॥ হবিগঞ্জে কামরাপুর থেকে প্রান কোম্পানির শ্রমিক কিশোরীকে তুলে নিয়ে সিএনজিতে ধর্ষন করার অভিযোগে আটক আব্দুর রশিদ আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দিয়েছে। এদিকে এই ঘটনার মূল হোতা সোহেল রানা (২৫)কে আটক করেছে পুলিশ। অন্যদিকে ওই কিশোরীর অবস্থা গুরুতর বর্তমানেও সে সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে ডাক্তার জানিয়েছে সুস্থ্য হতে আরো ২/১ দিন লাগবে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কোর্ট স্টেশন পুলিশ ফাড়ির পরিদর্শক গোলাম কিবরিয়া রশিদকে আদালতে প্রেরণ করলে সে ১৬৪ ধারার স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দিতে ধর্ষনের কথার লোমহর্ষক বর্ননা দেয় এবং তার সাথে কারা জড়িত সেই নামও প্রকাশ করে। সিএনজি চালক রশিদ সদর উপজেলার নিতাইরচক গ্রামের আব্দুস সামাদের পুত্র ও সোহেল রানা আষেড়া গ্রামের বায়জিদ মুহুরির পুত্র। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে গোলাম কিবরিয়া অভিযান চালিয়ে সোহেলকে তার বাড়ি থেকে আটক করেন। প্রসঙ্গত, গত ২৭ আগস্ট বানিয়াচং উপজেলার বাল্লা গাজীপুর গ্রামের তনজু মিয়ার কিশোরী কন্যাকে কামরাপুর ব্রীজ থেকে লম্পটরা তুলে নিয়ে পাইকপাড়া ও ধুলিয়াখালের মধ্যবর্তী স্থানে ধর্ষন করে। টহলরত পুলিশ সিএনজিসহ রশিদকে আটক করে এ সময় তার অন্যান্য সহযোগীরা পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় ওই কিশোরীর পিতা বাদি হয়ে সদর থানায় একটি ধর্ষন মামলা দায়ের করেন।


     এই বিভাগের আরো খবর