,

‘নবীগঞ্জে জনগণের টাকায় সরকারি কাজ করলেন মেম্বার’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

গত ১৪ ফেব্রুয়ারী হবিগঞ্জের স্থানীয় দৈনিক আমার হবিগঞ্জসহ বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে ‘নবীগঞ্জে জনগণের টাকায় সরকারি কাজ করলেন মেম্বার’ সমালোচনার ঝড়! শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদটি সম্পূন্নরূপে মিথ্যা বানোয়াট মানহানীকর ও ষড়যন্ত্রমূলক। মূলত বিষয়টি হল আমি গজনাইপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের সদস্য হিসেবে কর্মসূচির কাজ পাই। যা পূর্ব কায়স্থগ্রামের নদীর পাড়ের লেচু মিয়ার বাড়ি থেকে লাল মিয়ার বাড়ি পর্যন্ত মাটির রাস্তা পূর্ন নির্মাণ। বরাদ্দ পাওয়ার পর আমি নিয়ম মেনে কাজ শুরু করি এবং বর্তমানে কাজ চলমানও রয়েছে। যা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অবগত আছেন। মূল ঘটনা হল
কাজ শুরুর পূর্বে আমার সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পূর্ব বিরোধ রয়েছে এমন কিছু লোকজন আমার কাছে কাজ করতে হলে তাদেরকে চাঁদা দিতে হবে বলে দাবী করে এবং কাজ সম্পন্ন করতে বিভিন্ন ভাবে বাধা গৃষ্টি করে। আমি তাদের বাধা উপেক্ষা করে রাস্তার কাজ শুরু করি এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তারা আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র শুরু করে। তারই ধারাবাহিকতায় এই কুচক্রী মহল মিথ্যা তথ্য দিয়ে এই সংবাদ পরিবেশ করিয়েছে। সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে আমি পাঁচমৌজার মুরুব্বিয়ানের কাছে রাস্তা মেরামতের জন্য টাকা দিতে বলি এবং তারা আমাকে ১০ হাজার টাকা দিয়েছেন। যা সম্পূন্ন মনগড়া মিথ্যা ও কাল্পনিক। পাঁচমৌজার মুরুব্বিয়ানদের কাছ থেকে আমি কোনো টাকা নেইনি। যা সরেজমিনে এসে মুরুব্বিয়ানদের সাথে আলাপ করলেই প্রকৃত সত্য জানা যাবে। সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে- নদীর পাড়ের লোকজনের কাছ থেকে চাঁদা নিয়েছি এবং অনেককে চাপ দিয়েছি এবং তারা পাঁচ মৌজার মুরুব্বিয়ানদের কাছে বিচারপ্রার্থী হয়েছেন। যা মোটেই সঠিক নহে। প্রকৃতপক্ষে এ ধরণের কোনো ঘটনাই ঘটেনি। আমাকে সমাজে হেয় করার উদ্দেশ্যে মিথ্যা তথ্য দিয়ে কুচক্রী মহল এই সংবাদ পরিবেশন করিয়েছে। ভবিষ্যতে কুচক্রী মহল তাদের ষড়যন্ত্র্র ও মিথ্যাচার বন্ধ না করলে আমি আইনের আশ্রয় নিতে বাধ্য হব। আমি প্রকাশিত মিথ্যা বানোয়াট উদ্দেশ্য প্রনোদিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

প্রতিবাদকারী
সামত আলী
সদস্য ২নং ওয়ার্ড
১১নং গজনাইপুর ইউনিয়ন, পরিষদ, নবীগঞ্জ।


     এই বিভাগের আরো খবর