,

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ইংরেজি দৈনিক হবিগঞ্জ সময় পত্রিকার শেষ পৃষ্টায়“ নবীগঞ্জে স্ত্রী-সন্তান ও মেয়ের জামাইর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ” শিরোনামীয় সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। সংবাদে বলা হয়েছে আমি ফিরোজা আক্তার আমার সন্তান ও মেয়ের জামাই মিলে আমার স্বামীর টাকা ও অন্যান্য জিনিসপত্র লুট করেছি। তাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট কাল্পনিক কথা। প্রকৃত ঘটনা হল, আমার স্বামী তার প্রথম স্ত্রী রেখে আমাকে বিয়ে করে। বিয়ের
পর আমাকে কিছুদিন স্ত্রীর অধিকার দিয়েছিল। কয়েক বছর যাবত তার প্রথম স্ত্রী ও সন্তানদের প্রলোভনে আমাকে মারপিট করে আসছে। বিগত দিনে তার বিরুদ্ধে হবিগঞ্জ আদালতে ও নবীগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করি। ছেলে-মেয়েদের ভবিষ্যৎ জীবন চিন্তা করে স্থানীয় বিচারকদের মধ্যস্তুতায় এবং তাদেরকে সম্মান দিয়ে তার সংসার করে যাচ্ছি। কিন্তু সে পূর্বের মত আমাকে মারপিটসহ বিভিন্নভাবে নির্যাতন করে আসছে। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি আমার স্বামী কনা মিয়া ও তার প্রথম স্ত্রীর সন্তানরা মিলে আমাকে ও আমার ছেলে মেয়েদের মারপিট করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে। তার অপকর্ম আড়াল করতে উল্টো সে নবীগঞ্জ থানায় আমি ও আমার ছেলে-মেয়ে এবং মেয়ের জামাইকে আসামী করে নবীগঞ্জ থানায় মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে। আমাকে মারপিটের ঘটনায় হাসপাতাল চিকিৎসা নেয়ার পর আমি হবিগঞ্জ আদালতে মামলা করেছি। আমাকে ও আমার ছেলে-মেয়েদের এবং মেয়ের জামাইকে জড়িয়ে যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

প্রতিবাদকারী
মোছাঃ ফিরোজা আক্তার
স্বামী-মোঃ কনা মিয়া, গ্রাম-দরবেশপুর
দীঘলবাক ইউনিয়ন, নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ।


     এই বিভাগের আরো খবর