,

নবীগঞ্জে ব্যাপকভাবে স্থায়ী ও অস্থায়ী পশুর হাট চালু হওয়ায় নবীগঞ্জ ডিজিটাল গরুর হাটে ভাটা

সলিল বরণ দাশ ॥ আসন্ন ঈদুল আজাহা সামনে রেখে হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলা বিভিন্ন এলাকায় কোরবানিন পশু বেচা-কেনা সম্প্রতি শুরু হয়েছে। সেই সঙ্গে করোনা মহামারীকালে উপজেলায় অনলাইনে কোরবানির পশুর হাট চালু করেছিল নবীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও প্রাণিসম্পদ অফিস। স্থায়ী ও অস্থায়ী পশুর হাট ব্যাপকভাবে চালু হওয়ায় অনলাইনে কোরবানির পশু বেচা-কেনার ডিজিটাল ফ্যাটফরম নবীগঞ্জ ডিজিটাল হাটে বিক্রিতে ভাটা পড়েছে। প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা যায়, ‘অনলাইন কোরবানির পশুর হাট নবীগঞ্জ ডিজিটাল হাট’ নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি আইডি খোলা হয়েছে, যে আইডির সঙ্গে উপজেলার বিভিন্ন খামারি, মিডিয়া ব্যক্তিত্বসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ যুক্ত রয়েছেন। সেখানে খামারিদের বিক্রয়যোগ্য পশুর ছবি, সম্ভাব্য ওজন, বিক্রেতার নাম-ঠিকানা, মোবাইল নম্বরসহ পোস্ট করা হচ্ছে। সেখান থেকে ক্রেতারা তাদের পছন্দমতো পশু ক্রয় করতে পারবেন। নবীগঞ্জ খামারি ওলিদুর রহমান ও সাজুয়ার রহমান সুলভ বলেন, গত বছর আমরা কোরবানির পশু বিক্রি করে লাভবান হয়েছিলাম। এবার সেই লাভের আশায় বেশিসংখ্যক গরু-ছাগল পালন করেছি। করোনা মহামারীতে এসব পশু বিক্রি নিয়ে আমরা দুশ্চিন্তায় ছিলাম। উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের উদ্যোগে অনলাইন কোরবানির পশুর হাট করায় কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে। বিক্রিযোগ্য পশুর ছবি, বিক্রেতার নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর দিলে ক্রেতারা বাড়ি থেকে এসে নিয়ে যাচ্ছেন। এতে আমাদের অনেক সুবিধা হয়েছে। নবীগঞ্জ উপজেলা ভেটেরিনারি সার্জন ডা. হাবিব আহমেদ জানান, আমরা খামারিদের জন্য কোরবানির ঈদ সামনে রেখে যে অনলাইন হাট চালু করেছি, সেটিতে ভালো সাড়া পাচ্ছিলাম। কেউ যাতে আর্থিক লেনদেন কিংবা অন্য কেনোভাবে প্রতারিত না হন, সেদিকে কঠোর নজরদারি রাখা হয়েছে। ফলে খামারিদের পশু বিক্রি করতে খরচ কম লাগবে এবং তারা কিছুটা হলেও লাভবান হবেন। নবীগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ আজিজুল হক জানান, এই উপজেলায় এবার কোরবানির ঈদ সামনে রেখে ১২ হাজার কোরবানির পশুর চাহিদা থাকলেও এর বিপরীতে এখানকার খামারিরা ১২ হাজার পশু লালন-পালন করেছেন। প্রাণিসম্পদ অফিসের পরামর্শে এই পশুগুলো সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে লালন-পালন করছেন খামারিরা। খামারিদের এই করোনা মহামারীর মধ্যে যেন স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে কোরবানির পশুর হাটে না যেতে হয়, সেদিকে লক্ষ রেখে আমরা প্রাণিসম্পদ অফিসের উদ্যোগে অনলাইন কোরবানির পশুর হাট কার্যক্রম শুরু করেছিলাম যাতে ক্রেতা-বিক্রেতা ঘরে বসে স্বাস্থ্যবিধি মেনে তাদের পছন্দের পশুটি ক্রয়-বিক্রয় করতে পারেন। এই কার্যক্রম চালুর পর ব্যাপক সাড়া পাচ্ছিলাম। কিন্তু ব্যাপকভাবে স্থায়ী ও অস্থায়ী পশুর হাট খুলে দেওয়ায় নবীগঞ্জ ডিজিটাল হাটের প্রতি মানুষের আগ্রহ কমে গেছে। নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ মহিউদ্দিন জানান, উপজেলা প্রশাসন ও প্রাণিসম্পদ অফিস করোনাকালে অনেক ভালো একটি উদ্যোগ নিয়েছিল। এই উদ্যোগ চলমান থাকলে আগামীতে ব্যাপক সফলতা পাবো।যাপকভাবে
চালু হওয়ায় অনলাইনে কোরবানির পশু বেচা-কেনার ডিজিটাল ফ্যাটফরম নবীগঞ্জ ডিজিটাল হাটে বিক্রিতে ভাটা পড়েছে। প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা যায়, ‘অনলাইন কোরবানির পশুর হাট নবীগঞ্জ ডিজিটাল হাট’ নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি আইডি খোলা হয়েছে, যে আইডির সঙ্গে উপজেলার বিভিন্ন খামারি, মিডিয়া ব্যক্তিত্বসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ যুক্ত রয়েছেন। সেখানে খামারিদের বিক্রয়যোগ্য পশুর ছবি, সম্ভাব্য ওজন, বিক্রেতার নাম-ঠিকানা, মোবাইল নম্বরসহ পোস্ট করা হচ্ছে। সেখান থেকে ক্রেতারা তাদের পছন্দমতো পশু ক্রয় করতে পারবেন। নবীগঞ্জ খামারি ওলিদুর রহমান ও সাজুয়ার রহমান সুলভ বলেন, গত বছর আমরা কোরবানির পশু বিক্রি করে লাভবান হয়েছিলাম। এবার সেই লাভের আশায় বেশিসংখ্যক গরু-ছাগল পালন করেছি। করোনা মহামারীতে এসব পশু বিক্রি নিয়ে আমরা দুশ্চিন্তায় ছিলাম। উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের উদ্যোগে অনলাইন কোরবানির পশুর হাট করায় কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে। বিক্রিযোগ্য পশুর ছবি, বিক্রেতার নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর দিলে ক্রেতারা বাড়ি থেকে এসে নিয়ে যাচ্ছেন। এতে আমাদের অনেক সুবিধা হয়েছে। নবীগঞ্জ উপজেলা ভেটেরিনারি সার্জন ডা. হাবিব আহমেদ জানান, আমরা খামারিদের জন্য কোরবানির ঈদ সামনে রেখে যে অনলাইন হাট চালু করেছি, সেটিতে ভালো সাড়া পাচ্ছিলাম। কেউ যাতে আর্থিক লেনদেন কিংবা অন্য কেনোভাবে প্রতারিত না হন, সেদিকে কঠোর নজরদারি রাখা হয়েছে। ফলে খামারিদের পশু বিক্রি করতে খরচ কম লাগবে এবং তারা কিছুটা হলেও লাভবান হবেন। নবীগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ আজিজুল হক জানান, এই উপজেলায় এবার কোরবানির ঈদ সামনে রেখে ১২ হাজার কোরবানির পশুর চাহিদা থাকলেও এর বিপরীতে এখানকার খামারিরা ১২ হাজার পশু লালন-পালন করেছেন। প্রাণিসম্পদ অফিসের পরামর্শে এই পশুগুলো সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে লালন-পালন করছেন খামারিরা। খামারিদের এই করোনা মহামারীর মধ্যে যেন স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে কোরবানির পশুর হাটে না যেতে হয়, সেদিকে লক্ষ রেখে আমরা প্রাণিসম্পদ অফিসের উদ্যোগে অনলাইন কোরবানির পশুর হাট কার্যক্রম শুরু করেছিলাম যাতে ক্রেতা-বিক্রেতা ঘরে বসে স্বাস্থ্যবিধি মেনে তাদের পছন্দের পশুটি ক্রয়-বিক্রয় করতে পারেন। এই কার্যক্রম চালুর পর ব্যাপক সাড়া পাচ্ছিলাম। কিন্তু ব্যাপকভাবে স্থায়ী ও অস্থায়ী পশুর হাট খুলে দেওয়ায় নবীগঞ্জ ডিজিটাল হাটের প্রতি মানুষের আগ্রহ কমে গেছে। নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ মহিউদ্দিন জানান, উপজেলা প্রশাসন ও প্রাণিসম্পদ অফিস করোনাকালে অনেক ভালো একটি উদ্যোগ নিয়েছিল। এই উদ্যোগ চলমান থাকলে আগামীতে ব্যাপক সফলতা পাবো।


     এই বিভাগের আরো খবর