,

“আগামীর তারকা” রিয়েলিটি শোতে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন নবীগঞ্জের মিন্টু

দক্ষিন এশিয়ার দেশগুলোকে নিয়ে দেশে প্রথম বারের মত অনুষ্ঠিত হয়েছিল অনলাইন নৃত্য বিষয়ক প্রতিযোগীতা মূলক অনুষ্ঠান সাউথ এশিয়ান ডান্স কম্পিটিশন এবং বাংলাদেশ ও ভারত এর যৌথ আয়োজনে আগামীর তারকা-২০২০ একক সংগীত ও অভিনয় প্রতিযোগীতা। অনুষ্ঠানটি আয়োজন করেছিল এটিএন মিডিয়া কমিউনিকেশন এবং এটিএন বাংলা। দুটো প্রতিযোগীতারই ফলাফলই ইতিপূর্বে শেষ হয়েছে। আগামীর তারকা এর অভিনয়ে অংশগ্রহণ করেছিলেন নবীগঞ্জের ছেলে মিন্টু চন্দ্র চন্দ। তিনি নবীগঞ্জ সরকারি কলেজের বিএ দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। অভিনয়ের অসাধারণ দক্ষতায় ঠিকই চলে এসেছেন ফাইনালের মঞ্চে। প্রতিযোগীতার অংশগ্রহণ করে শুরু থেকে শেষের দীর্ঘযাত্রার অভিজ্ঞতা ও নিজের ভবিষ্যত পরিকল্পনা সম্পর্কে জানালেন আমাদের কাছে। এটিএন এমসিএল আয়োজিত “আগামীর তারকা” অভিনয় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌছেছেন মিন্টু চন্দ্র চন্দ। ৭ হাজার প্রতিযোগির মাঝে তিনি খ গ্রুপ থেকে সেরা ৮ জনের মাঝে আছেন। নিজের সম্পর্কে বলতে গিয়ে মিন্টু চন্দ্র চন্দ বলেন, বাবা মা তিন বোন ও দুই ভাইয়ের সংসার আমাদের। আমার ছোট বেলা থেকেই অভিনেতা হওয়ার প্রবল ইচ্ছে। তাই আমি আমাদের নবীগঞ্জে “আনন্দ নিকেতনে” ভর্তি হই। সেখানেই আমার পরিচয় হয় শ্রদ্ধেয় প্রবীর শীল স্যারের সাথে, উনার হাত ধরেই আমার নাচ এবং অভিনয়ের হাতেখড়ি। এই অ্যাওয়ার্ড টি আমি প্রবীর শীল স্যারকে উৎসর্গ করতে চাই। আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই এটিএন বাংলার সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব, মাহফুজুর রহমান স্যার এবং এটিএন এমসিএল এর সিইও জনাব সাজেদুর রহমান মুনিম স্যারকে, এ রকম একটি সুন্দর আয়োজনের জন্য। আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমাদের সম্মানিত বিচারক মন্ডলীদ্বয় শফিউল আলম বাবু স্যার, মাসুম শাহরিয়ার স্যার,ফারজানা ছবি ম্যাম, সুমনা সুমা ম্যামের প্রতি। প্রতিটি বিচারকার্যে উনাদের প্রত্যেকটি মন্তব্যে আমি প্রতিনিয়তই কিছু না কিছু শিখছিলাম। ভুলগুলো শোধরে নিয়ে নিজেকে একজন শুদ্ধ অভিনয় শিল্পী হিসেবে গড়ে তোলার আপ্রাণ চেষ্টা করছিলাম। তাই আজকে চুড়ান্ত পর্বের সেরা আট জনের একজন হতে পেরেছি,এবং মহান সৃষ্টি কর্তার কৃপায় জুরি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছি। এটা আমার জন্য অনেক বড় পাওয়া। সবার ভালোবাসায়, অভিনয় নিয়েই থাকতে চাই। সবাই আমার জন্য আশীর্বাদ /দোয়া করবেন ধন্যবাদ।


     এই বিভাগের আরো খবর