,

নবীগঞ্জে মেঘনা লাইফ ইনসুরেন্স কোম্পানীর কোন টাকা আতœসাৎ হয়নি। এরিয়া ম্যানেজার ও তার স্ত্রীর দাবি মামলা সাজানো ও কাল্পনিক

গতকাল ২৬ আগষ্ট ২০১৫ইং দৈনিক হবিগঞ্জ সময়, দৈনিক বিবিয়ানা, দৈনিক লোকালয় বার্তা ও দৈনিক হবিগঞ্জের জননীসহ বিভিন্ন স্থানীয় পত্রিকায় নবীগঞ্জে এরিয়া ম্যানেজার ও তার স্ত্রী’র বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে যে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে তা সম্পূর্ন মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন ও মানহানিকর বটে। ওই সংবাদ সর্ম্পকে আমার বক্তব্য, মেঘনা লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানী লিমিটেড এর নিয়োগ প্রাপ্ত ক্যাশিয়ার হাবিবা আক্তার চৌধুরী ও তার স্বামী ইউনিট ম্যানেজার শামীমুর রহমান শামীম কোম্পানীর পাওনা অনুমান দেড় লক্ষ থেকে ২ লক্ষ টাকা ও গ্রাহকের অনুমান ১ লক্ষ টাকার জন্য চাপ প্রয়োগ করিলে গত ২৩/০৬/২০১৫ইং তারিখ দিবাগত রাত যে কোন এক সময়ে মেঘনা লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানী লিমিটেড এর নিয়োগ প্রাপ্ত ক্যাশিয়ার হাবিবা আক্তার চৌধুরী ও তার স্বামী ইউনিট ম্যানেজার শামীমুর রহমান শামীম উক্ত অফিস থেকে গ্রাহকের ৭০/৮০টি পাস বই, ৩টি প্রিমিয়াম রশিদ বহি নং ৪৮৯৪, ৪৮৯৫, ৪৮৯৬ যাহার লুবি নং এএল ১২২৩২৬ হইতে ১২২৪০০ পযর্ন্ত। গ্রাহকের আনুমানিক ২৫/৩০টি একক বীমার দলিল ও গ্রাহকের ৩০/৩৫টি ভোটার আইডি কার্ড ও নগদ ৩৫ হাজার ৪ শত ৯২ টাকা নিয়ে যায়। এই ঘটনাকে ভিন্নখাতে ব্যবহার করিতে পরের দিন ২৪/০৬/২০১৫ইং তারিখে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমল (৫) আদালত, হবিগঞ্জ। এর বরাবরে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে। মামলা দায়েরের প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ আদালত মামলাটি তদন্ত পূর্বক প্রতিবেদন দিতে নবীগঞ্জ থানাকে নির্দেশ দিলে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমল আদালত ৫ হবিগঞ্জে তদন্ত প্রতিবেদন মিথ্যা বলে প্রতিয়মান হয়। উল্লেখ্য, চুরি হওয়ার ৫/৭ দিন পর গ্রাহকের ৮টি পাস বই। যার নাম ও বই নং সুফিয়া বেগম এ ৮০৫০৭৮-৪, মন্ট দাশ বি ৭৯৭৩৪০-০, শিমা রানী শীল এ৮৭৫০৬৩-৯, লিটন চন্দ্র শীল এ৮৭৫০৬২-০, শাহেদা বেগম এ৮৭৫০৬৯-১, সুজিত পাল এ ৮৭৫০৬৩-৯, রুপীয়া বেগম এ ৮০৫২৭৯-১, কালা পাল এ ৩৫১৮৯৮-৮ ইউনিট ম্যানেজার মোঃ শামীমুর রহমান শামীম মাঠকর্মী পান্না লাল ভট্রাচার্য্যর বাড়ীতে নিয়ে যায়। শামীনুর রহমান শামীম মামলায় পাস বই চুরি হয়েছে দাবি করলে ও ব্রাঞ্চ ম্যানাজার নাজমা আক্তার নাজুর মাধ্যমে বই গুলোর কার্যক্রম চলছে। আমার ও বেদানা বেগমের কার্যক্রমে মেঘনা লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীর প্রসার বিস্তার লাভ করে তার সুনাম চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়েছিল। এদিকে ইর্শ্বান্বিত কুচক্রি মহল আমাদের ক্ষতিগ্রস্থ করতে ও কোম্পানীকে বাধাগ্রস্থ করতে এ ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করে মিথ্যা কাল্পনিক সাজানো অভিযোগ দায়ের করেছে। আমি এ হয়রানীমূলক অভিযোগের তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাই

মোঃ আবুল কালাম
পিতা মৃত মোঃ ওয়াব উল্লাহ
ব্রাঞ্চ ম্যানাজার মেঘনা লাইফ ইন্সুরেন্স
নবীগঞ্জ সদর অফিস


     এই বিভাগের আরো খবর